হলিউড সিনেমার শুরু থেকে মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত চ্যাপলিন (Charlie Chaplin) তাঁর অভিনয় ও পরিচালনা বারবার মুগ্ধ করেছেন সকলকে। সিনে দুনিয়ায় তিনি ছিলেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কৌতুকাভিনেতা এবং মুখাভিনেতা। চলচ্চিত্র জগতে চ্যাপলিনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। প্রতিটি ছবিতেই থাকত শিক্ষণীয় এক বার্তা। যা ৮ থেকে ৮০ সকলের ক্ষেত্রেই কার্যকর। ১৮৮৯ সালের এই দিনেই জন্মগ্রহণ করেন চ্যাপলিন, আজ তাঁর ১৩১-তম জন্মদিন। ট্র্যাজেডি ও কমেডির মিশেলে বলতেন তিনি জীবনের গল্প। তবে সিনেমার দুনিয়ায় আশাটা নিছকই ছিল পেটের টানে। অল্প বয়সেই বাবাকে হারান চ্যাপলিন, এরপর মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন তাঁর মা। এরপর চরম আর্থিক দুর্দশার সম্মুখীন হন চার্লি এবং তাঁর ভাই। এরপর সার্কাসে খেলা দেখানো থেকে সিনেমায় পা রাখা চার্লি চ্যাপলিনের। বাকিটা ইতিহাস!
নির্বাক যুগের চলচ্চিত্রের সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেতায় পরিণত হন চ্যাপলিন।চলুন ফিরে দেখা যাক তাঁর জীবনের সেরা কিছু সিনেমা। আরও পড়ুন: ICMR Reports On Coronavirus: কোভিড-১৯ এর বাহক দেশের ২ প্রজাতির বাদুড়, গবেষণায় বলল আইসিএমআর
দ্য কিড (১৯২১)
নির্বাক চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় এই ছবিটি ছিল সেরা। ছবির স্ক্রিপ্ট, পরিচালনা এবং প্রোডিউসারও ছিলেন চার্লি।
সিটি লাইটস (১৯৩১)
বোলার টুপি, গোঁফওয়ালা, গায়ে ঠিক মত ফিট না হওয়া কোটই ছিল চ্যাপলিনের ট্রেডমার্ক।
দ্য গ্রেট ডিকটেটর (১৯৪০)
এই ছবিতে অতিমাত্রায় রাজনৈতিক হয়ে ওঠেন এবং ব্যঙ্গ করেন অ্যাডলফ হিটলারকে।
আ কিং ইন নিউ ইয়র্ক (১৯৫৭)
এই ছবিটির পরিচালনাতেও ছিলেন চার্লি নিজে। ছবিতে নিজের ছেলে মাইকেল চ্যাপলিনের সঙ্গে অভিনয় করেন চার্লি চ্যাপলিন।
লাইমলাইট (১৯৫২)
১৯৫২ সালের ২৩ অক্টোবর মুক্তি পায় ছবিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যান করা হয় ছবিটিকে।২০ বছর পর ফের মুক্তি পায় লস অ্যাঞ্জেলসে।