নয়াদিল্লি: সঙ্গীত আমাদের জীবনকে আরও রঙিন করেছে। আমরা আনন্দে গান শুনি আবার দুঃখ পেলেও গান শুনি। অন্যান্য বিনোদন মূলক শিল্প কলার মধ্যে সঙ্গীত একটি অন্যতম। সঙ্গীতকে বিশেষ মর্যাদা দিতে ফ্রান্সের সংস্কৃতি মন্ত্রী মরিস ফ্লেউর বিশ্ব সঙ্গীত দিবস উদযাপনের প্রস্তাব করেছিলেন। প্রস্তাবটি ১৯৮১ সালে পাশ হয়। ১৯৮২ সালের ২১ জুন ফ্রান্সে প্রথম বিশ্ব সঙ্গীত দিবস পালিত হয়। এরপর থেকে সারা বিশ্বে ২১ জুন বিশ্ব সঙ্গীত দিবস (World Music Day) হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
গবেষণা রিপোর্ট বলছে, গান শুধু আমাদের আনন্দয় দেয় না! গান শোনা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। চলুন দেখে নেওয়া যাক গান শোনার কী কী উপকারিতা রয়েছে।
আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা এবং নার্ভাসনেস এর সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে গান শুনলে আপনার মন হালকা হবে। রক্ত সঞ্চালন উন্নত হবে এবং হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হবে।
হ্যাপি হরমোন
আমরা যখন গান শুনি তখন আমাদের ভালো লাগে এবং এর ফলে আমাদের শরীরে এন্ডোরফিন, অক্সিটোসিন, সেরোটোনিন, ডোপামিনের মতো হ্যাপি হরমোন বাড়তে শুরু করে, যার কারণে আমরা ভালো ও খুশি বোধ করি।
অনিদ্রার সমস্যা দূর হয়
হ্যাঁ, রাতে হালকা গান শুনলে আমাদের ঘুমের মান ভালো হয় এবং অনিদ্রার সমস্যাও চলে যেতে পারে। গবেষণায় এটা প্রমাণিত হয়েছে যে গান শুনলে ঘুম ভালো হয়।
ফোকাস বৃদ্ধি
কাজে মনোযোগ দিতে না পারলে কিছুক্ষণ গান শুনুন। এতে আপনি আপনার কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন এবং আরও ভালো ফলাফল পাবেন।