Nabanna Chalo Agitation: মুকুল রায়, লকেট-সহ ৭ বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের কলকাতা পুলিশের
Photo Source: Twitter/ANI

কলকাতা, ৯ অক্টোবর: বিজেপির নবান্ন অভিযানকে (Nabanna Chalo Agitation) কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে কলকাতা এবং হাওড়ার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান স্প্রে ব্যবহার করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কয়েকটি জায়গায় লাঠিচার্জ করে পুলিশ (Kolkata Police)। গুরুতর আহত হন বিজেপির একাধিক কর্মী-সমর্থকেরা। নবান্ন অভিযানের একদিন পর বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়, বিজেপির মহিলা মোর্চার সভাপতি লকেট চ্যাটার্জি, অর্জুন সিং, রাকেশ সিং, বিজেপি নেতা ভারতী ঘোষ এবং জয়প্রকাশ মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল কলকাতা পুলিশ।

যুব মোর্চার কর্মসূচি হলেও বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায় এবং রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের মত বেশ কয়েকজন বড়মাপের বিজেপি নেতা এদিনের অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার গোটা দিনই অচল হয়ে থাকে মহানগর। কৈলাস বিজয়বর্গীর মন্তব্য অনুযায়ী, এদিন শহর জুড়ে ১,৫০০ কর্মী এবং নেতা আহত হয়েছেন। 'শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে হিংসাত্মক প্রতিবাদে গিয়ে দাঁড়ায় মমতাজির জন্য', এমনটাই দাবি করেছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এদিকে, বেআইনি জনসমাবেশ এবং আইন লঙ্ঘনের জন্য সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে কলকাতা পুলিশ।

অর্জুন সিং এবং লকেট চ্যাটার্জির নেতৃত্বে হেস্টিংসে অবস্থান বিক্ষোভ করে বিজেপি। অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হন ভারতী ঘোষ এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়ও। কিন্তু নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকার জন্য রাজনৈতিক নেতারা তো বটেই! সাংবাদিকরাও নবান্নের ধারেকাছেও এদিন ঘেঁষতে পারেননি।