লখনউ, ১ মে: এই বছরে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উদযাপনের নয়। শ্রমিকদের শুভেচ্ছা জানানোরও নয়। যখন তাদের পেটে খাবার নেই। হাতে কাজ নেই। তবে একটাই আশা, তারা যেন নিরাপদে বাড়িতে ফিরতে পারে। আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে এক টুইট বার্তায় একথাই বললেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদি পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব (Akhilesh Yadav)। লকডাউনের জেরে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়া শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্যগুলি। মূলত কেন্দ্রের সবুজ সংকেত মিলতেই তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতেই লকডাউন। রাতারাতি তাই বাড়ি ফিরতে পারেনি শ্রমিকরা। যেখানেই কাজ করত সেখানেই আটকে পড়েছে। এনিয়ে কেন্দ্র রাজ্য চাপানউতোর চলছে।
এই প্রসঙ্গেই এদিন হিন্দিতে টুইট করলেন অখিলেশ যাদব। তিনি লেখেন, “মহামারী করোনাভাইরাসের সময়ে এ বছরের শ্রমিক দিবস একেবারেই অন্যরকম। দেশের বিভিন্ন রাজ্যের শ্রমিকরা আজকের দিনে তাদের পরিবার বাড়ি আপনজন থেকে অনেকটা দূরে রয়েছে। কাজও নেই পকেটও শূন্য, হতাশা গ্রাস করেছে তাদের। এসব কারণেই আজকের দিনটিতে কাউকে শুভেচ্ছা জানানো নয়। আশা করতে পারি এই শ্রমিকরা খুব শিগগির নিরাপদে যেন প্রিয়জনদের কাছে ফিরতে পারে।” আরও পড়ুন- Asha Worker: স্বাস্থ্য পরীক্ষা-ই কাল, আশা কর্মীকে চটিপেটা করে ছিঁড়ে নেওয়া হল চুল
इस साल कोरोनाकाल में एक अलग तरह का ‘श्रमिक दिवस’ है. देश के कई राज्यों में मज़दूर घरों से दूर बिना काम और पैसे के परेशान हैं, इस वजह से इस साल, इस दिन किसी शुभकामना या बधाई देने का अवसर तो नहीं है परंतु श्रमिक अपनों के पास घर सुरक्षित पहुँच पाएं, ये कामना तो हम कर ही सकते हैं.
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) May 1, 2020
শুক্রবার দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা (Coronavirus Cases) ৩৫ হাজার ছুঁয়ে ফেলল। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্যানুযায়ী দেশে মারণ রোগের বলি ১ হাজার ১৪৭ জন। ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন ৮ হাজার ৮৮৯ জন। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২৫ হাজার সাত জন। মোট আক্রান্ত ৩৫ হাজার ৪৩ জন। মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছালো ১০ হাজার ৪৮-এ। মুম্বইতেই আক্রান্ত ৬ হাজার ৮৭৫ জন। দেশের মধ্যে সবথেকে করোনা বিপর্যস্ত শহর এখন মুম্বই। সেখানেই করোনায় মৃত ২৯০ জন। সমগ্র মহারাষ্ট্রে মারণ ভাইরাসের বলি ৪৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ৯৯৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭৩ জনের।