
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের যুগে, যখন দাসপ্রথাবিরোধী, নৈতিক আন্দোলনের মতো বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন মহিলারাও তাঁদের অধিকার নিয়ে বিপ্লবের ডাক দেন এবং সেই বিপ্লবের অংশ এখনও বিশ্বজুড়েই বহমান। যদিও সেই সময়, মহিলাদের আন্দোলনের পরেও তাদের ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিতই করা হয়েছিল। এই পথ ধরেই এরপরেও এগোতে থাকে মহিলাদের অধিকারের লড়াই। যখন গোটা বিশ্বে বিশেষত সাদা চামড়ার পুরুষদের হাতে বিশ্বের মহিলারা বৈষম্যের শিকার হতেই থাকেন, তখনই আন্দোলন আবারও জোরালো হয়ে ওঠে। দীর্ঘ লড়াইয়ের পরেই সেই ঘোষণাপত্রে সই করা হয়।২৬ আগস্ট, ১৯২০ সালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেনব্রিজে কলবি এক শতাব্দী আগে শুরু হওয়া ভোটের দাবিতে লড়াইয়ের সমাপ্তির ঘোষণায় স্বাক্ষর করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছরই ১৯ তম সংশোধনী পাসের স্মরণে উদযাপিত হয় মহিলাদের সাম্য রক্ষার এই দিনটি। যাকে সারা বিশ্ব Women's Equality Day নামে জানে। আজ থেকে ১০০ বছর আগে যারা এই লড়াইয়ে আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন সেইসকল মহিলাদের জন্য রইল লেটেস্টলি (Latestly) র তরফ থেকে শুভেচ্ছা বার্তা। সেই বার্তা শেয়ার করুন মা, বোন দিদি, স্ত্রী সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মহিলাদের মধ্যে। আর পালন করুন মহিলাদের সাম্যের অধিকার।




