
ট্রাম্পকে ট্রাম্পের নীতি, ভাষাতেই জবাব দিল চিন। আমেরিকার বাজার দখল করার অভিযোগ করে চিনের পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্কের বোঝা চাপানোর কথা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেটা দেখার পর এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপরেও পাল্টা ১৫ শতাংশ শুল্ক বা ট্যারিফ আরোপ করার ঘোষণা করল চিন। এবার থেকে চিনে বিক্রি হওয়া যে কোনও পণ্যের ওপর ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কর দিতে হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলিকে। আগামী ১০ মার্চ থেকে মার্কিন পণ্যে এই শুল্ক নীতি চালু করছে ড্রাগনের দেশ। ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ পাত্র তথা ধনকুবের শিল্পপতি ইলন মাস্কের টেসলা-র ইলেকট্রিক গাড়ি বেশ ভালই বিক্রি হয়। এবার ট্রাম্পের শুল্কের চাপ মাস্কের কাঁধে চাপিয়ে দিল চিন।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া পণ্য হওয়া বিক্রির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বা ট্যারিফ দিতে হবে চিনা কোম্পানিগুলিকে।
মার্কিন পণ্যে শুল্কের বোঝা চিনের
⚠️ JUST IN:
*CHINA SLAPS TARIFFS OF UP TO 15% ON SELECT U.S. IMPORTS STARTING FEB. 10
🇨🇳🇺🇸 pic.twitter.com/inrzXMOhWZ
— Investing.com (@Investingcom) February 4, 2025
তবে শুল্কের লড়াই, পাল্টা লড়াইয়ে ক্ষতি বেশী ট্রাম্পের দেশ। কারণ শত্রু দেশের ওপর ট্যারিফ বা শুল্ক চাপিয়ে কম সময়ে জনপ্রিয় হওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু সেই শুল্কের চাপ আসলে দেশের মানুষকেই বহন করতে হয়। কারণ অতিরিক্ত শুল্কের বোঝাটা কোম্পানিগুলি ক্রেতাদের ওপরই চাপিয়ে দেয়। এতে পণ্যের চাহিদা কমে, সে দেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব পড়ে।