জাপানের (Japan) একটি জায়গা থেকে দেড় হাজারের বেশি মানুষের কঙ্কাল পাওয়া গেছে। ওসাকা শহরে ঐতিহাসিক একটি স্থান খননের সময় ওই গণকবরটি (Mass Grave) খুঁজে পান প্রত্নতাত্ত্বিকরা। গবেষকদের দাবি, গোলাকৃতি কবরটি কমপক্ষে ১৬০ বছরের পুরনো। ওই এলাকায় ‘উমেদা টম্ব’ (Umeda Tomb) নামের একটা কবরখানা ছিল যেটি বিশ্বের প্রাচীণ সমাধিস্থানগুলির মধ্যে একটি। মেইজি যুগের ঠিক আগে ১৮৫০-৬০ শতকে এই কবরখানাটি চালু করা হয়েছিল।
জানা গেছে, সাড়ে তিনশোটি ছোটো কবর, বিভিন্ন পশু-পাখির কঙ্কালও উদ্ধার করা হয়েছে ওই এলাকা থেকে। চারটি শুয়োরছানা, কিছু ঘোড়া, বিড়ালেরও কঙ্কালও রয়েছে। তাই মনে করা হচ্ছে কোনও মহামারী কিংবা সংক্রামক রোগে মারা যাওয়া মানুষদের কবর দেওয়া হয়েছিল। আরও পড়ুন: Shinzo Abe Resigns: জাপানের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ শিনজো অ্যাবের
via @PerilofAfrica Japan: Excavation of Osaka mass grave suggests 19th-century epidemic: Archaeologists have unearthed 1,500 human remains from a 19th-century burial site in Osaka. Experts believe the bones belong to local residents who may have… https://t.co/HeLCXEftZR pic.twitter.com/SurbVJyY9b
— Martha Leah Nangalama (@mlnangalama) August 26, 2020
স্থানীয় প্রশাসনের আন্দাজ, ওসাকা ক্যাসেল টাউনের বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল, যাদের বয়স ৩০ বছরের নীচে। মৃতদের মধ্যে ছিল শিশুরাও। হাতের ও পায়ের হাড় দেখে মনে হয়েছে, কঠিন কোনও অসুখ করেছিল তাদের। তাই একসঙ্গে কবর দেওয়া হয়েছিল।