আজ, ২০ মার্চ, বিশ্বজুড়ে পালন করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক সুখ দিবস। জীবনে সুখের গুরুত্ব বোঝানোর জন্য পালন করা হয় এই দিনটি। জীবনে খুশি ও আনন্দে থাকা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত অধিকার। তবে কেউ পছন্দের খাবার খেয়ে খুশি হয়, আবার কেউ নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী কেনাকাটা করে। সবার খুশি হওয়ার কারণ আলাদা আলাদা হতে পারে। মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য এবং শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে হাসিখুশি থাকা খুবই জরুরি।

রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সভা ২০১২ সালের ১২ জুলাই আন্তর্জাতিক সুখ দিবসের জন্য একটি প্রস্তাব পাশ করে। ২০১৩ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের ১৯৩টি সদস্যরাষ্ট্র প্রথমবার পালন করে আন্তর্জাতিক সুখ দিবস। প্রতি বছর এই বিশেষ দিনটি পালন করার জন্য বেছে নেওয়া হয় আলাদা আলাদা থিম।

এই দিনটি পালন করার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ভুটানের নাম। কারণ সবকিছুর থেকে বেশি জাতীয় খুশিকে গুরুত্ব দেয় ভুটান। খুশি ও ভালো থাকা নিয়ে সরকারি স্তরে আলোচনা করা হয় ভুটানে। এই দিনটিতে প্রচার করা হয় আনন্দের গুরুত্ব নিয়ে সচেতনতা। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য হাসিখুশি থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।