পৃথিবীর যে প্রান্তে বাঙালি থাকবে, সে তাঁর আড্ডার জন্য জুটিয়ে নেবে ঠিক কিছু বন্ধু আর একটা নিখাত আড্ডার স্থল। সেই সূত্রেই ১৯২২ সালে ভারতের বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে বসবাসকারী প্রবাসী বাঙালিদের কয়েক জন মিলে সেখানে গড়ে তুলেছিলেন বেঙ্গল ক্লাব। সেই থেকেই প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আয়োজন হচ্ছে এখানে। এই মুহুর্তে চলছে দুর্গোৎসবের শেষ বেলার প্রস্তুতি। ক্লাবের বয়স একশো পেরিয়েছে। কিন্তু পুজোর উন্মাদনা এখনও এক।
View this post on Instagram
গত দু বছর কোভিডের চোখরাঙানিতে জাকজমক কম ছিল, তাই এবারের পুজোর জাঁকজমক অনেক বেশি। তৈরি হয়েছে ১৭ ফুট উচ্চতার প্রতিমা।এই পুজোয় মা দুর্গার পরনে থাকে বেনারসী শাড়ি আর অসুরের ধুতি। মণ্ডপ তৈরি করেছেন বলিউড সিনেমার শিল্প নির্দেশক নীতিন দেশাই। পুরোনো ভারতীয় মন্দিরের আদলে তৈরি হয়েছে গোটা মণ্ডপটি।
View this post on Instagram
পুজোয় থাকবে একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া। মেনুর মধ্যে খিচুড়ি, লাবড়া, চাটনি ও পায়েস। এছাড়াও একাধিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে (Bengal Club Durga Puja)।বেঙ্গল ক্লাবের পুজোর এটাই রীতি। প্যান্ডেলে থাকছে একাধিক স্টল। থাকবে বাংলার ঐতিহ্যবাহী কুটির ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনী।
View this post on Instagram