১৯১২ সালে সাউদামপ্টন থেকে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার পথে হিমশৈলর সঙ্গে ধাক্কায় ডুবে যাওয়া বিশাল বড় জাহাজ 'টাইটানিক'-এর ধ্বংসাবশেষ (Titanic wreckage) এখন দেখতে পাওয়া যায় আটলান্টিক মহাসাগরের (Atlantic Ocean) গভীরে। টাইটানিক দেখার টানে দুনিয়ার বহু পর্যটক আটলান্টিক মহাসাগরের অতল গভীরে যান সাবমেরিন বা ডুবজাহাজে চড়ে। তেমন এক পর্যটক বোঝাই সাবমেরিন নিখোঁজ হয়ে গেল। কতজন সেই নিখোঁজ সাবমেরিনে রয়েছেন তা জানা যায়নি। এই সাবমেরিনের পর্যটকরা মোটা অর্থ খরচ করে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়েছিলেন। ছোট্ট এই সাবমেরিনটির খোঁজে নামানো হয়েছে সেনা। ১৯৮৫ সালে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ মেলার পর থেকে সেখানে পর্যটকদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
সাবমেরিনটির সঙ্গে কোনওভাবেই যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। মোট আট ঘণ্টায় টাইটানিক দেখে জলে পর্যটক-দের নিয়ে ভেসে ওঠে সাবমেরিন। কিন্তু সেই সাবমেরিনটি দশ ঘণ্টার বেশী সময় আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবেছে। দশ হাজার ডলার খরচ হয় এই সফরে।
দেখুন টুইট
A tourist submarine used to take tourists to view the Titanic has gone missing in the Atlantic Ocean. Search and rescue mission ongoing - BBChttps://t.co/XPm3UQMnlx
— Faytuks News Δ (@Faytuks) June 19, 2023
প্রসঙ্গত, সাড়ে ১২ হাজার ফুট লম্বা টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ এখন কানাডার নিউ ফাউন্ডল্যান্ডের উপকুল অঞ্চল থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে আটলান্টিক মহাসাগরের তলায় রয়েছে। টাইটানিক ডুবিতে দেড় হাজারের মৃত্যু হয়েছিল। যেখানে টাইটানিকে ২ হাজার ২০০ জন যাত্রী ছিলেন।