টোকিও, ১৯ জুলাই: দুনিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হল ফুটবল (Football)। আর দুনিয়ার খেলাধুলোর সবচেয়ে বড় মঞ্চ হল অলিম্পিক গেমস (Olympic Games)। সেই অলিম্পিকে ফুটবল হল বড় ইভেন্ট। যদিও পেশাদার ফুটবলের ব্যস্ততা থাকায় অলিম্পিকে সব সময় সেরা দল পাঠায় না দেশগুলি। এখন আবার নিয়ম আছে অলিম্পিকে পুরুষদের ফুটবলে অনুর্ধ্ব ২৩ দল পাঠাতে হবে। তবু অলিম্পিক সোনা তো অলিম্পিক সোনাই। আরও পড়ুন: উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা টোকিও গেমসে করোনার হানা অব্যাহত, গেমস ভিলেজ বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা
যে কোনও ক্রীড়াবিদের স্বপ্ন, সেটাকে গলায় পরা। এবার টোকিও অলিম্পিকে পেদ্রি (স্পেন), গ্যাব্রিয়েল মার্টিনিলি (ব্রাজিল), তাকেফুসা কুবো (জাপান), দিয়েগো লিয়ানেজ (মেক্সিকো)-র মত তারকা ফুটবলরার অংশ নেবেন।
পুরুষদের ফুটবলে অলিম্পিকে সোনা জয়ী এমন বেশ কিছু ফুটবল ব্যক্তিত্ব
পেপ গুয়ার্দিওলা (স্পেন, ১৯৯২ বার্সেলোনা অলিম্পিকে): ক্লাব ফুটবলে এখন বিশ্বের এক নম্বর কোচ। মেসি-নেইমারদের কোচিং করিয়ে সব বড় খেতাব জিতেছেন, এখন ইংলিশ প্রিমিয়র লিগে ম্যানচেস্টার সিটির কোচিংয়ে করিয়ে বড় সাফল্য পাচ্ছেন। সেই পেপ তাঁর ফুটবল জীবনের বড় সাফল্য পেয়েছিলেন ১৯৯২ বার্সেলোনা অলিম্পিকে।
লুইস এনরিকে (স্পেন, ১৯৯২ বার্সেলোনা অলিম্পিকে সোনা): স্পেনের কোচ হিসেবে এখন ফুটবল বিশ্বে চর্চায়। ক দিন আগে দেশের কোচিং করিয়ে স্পেনকে ইউরো কাপের সেমিফাইনালে নিয়ে গিয়েছিলেন।
নাওয়ানো কানু (নাইজেরিয়া। ১৯৯৬ আটলান্টা বার্সেলোনা অলিম্পিকে সোনা): ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার মত দেশকে হারিয়ে ১৯৯৬ অলিম্পিকে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে সোনা জিতেছিল নাইজেরিয়া। সুপার ঈগল-দের স্মরণীয় সেই সোনার কারিগর ছিলেন কানু।
স্যামুয়েল এটো (ক্যামেরুন। ২০০০ সিডনি অলিম্পিকে সোনা):
জাভিয়ের মাসকারানো (আর্জেন্টিনা। ২০০৪ এথেন্স অলিম্পিকে সোনা):
কার্লোস তেভেজ (আর্জেন্টিনা। ২০০৪ এথেন্স অলিম্পিকে সোনা):
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিকে সোনা):
অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া (আর্জেন্টিনা। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিকে সোনা):
সার্জিও আগুয়েরো (আর্জেন্টিনা। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিকে সোনা):
নেইমার (ব্রাজিল। ২০১৬ রিও অলিম্পিকে সোনা):
গ্যাব্রিয়েল জেসুস (ব্রাজিল। ২০১৬ রিও অলিম্পিকে সোনা):