নয়াদিল্লি, ৯ ডিসেম্বর: প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব। যার জেরে জরুরি ভিত্তিতে করোনা প্রতিষেধক প্রয়োগের অনুমতি চেয়েও ব্যর্থ হল সিরাম ইনস্টিটিউট এবং বায়োটেকের তৈরি কোভিড-১৯ প্রতিষেধক। বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এমনটাই খবর ঘোরাফেরা করলেও অবশেষে সেই খবরে জল ঢালল স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। বুধবার মন্ত্রকের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয় এই ধরণের তথ্য পুরোপুরি ভিত্তিহীন। কোভ্যাক্সিনের জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগের বিষয়টি এখনও পরীক্ষাধীন রয়েছে।
The news running on @ndtvindia is Fake News. pic.twitter.com/VZv7uwW5z7
— Ministry of Health (@MoHFW_INDIA) December 9, 2020
দেশীয় প্রযুক্তিকে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরি করছে হায়দরাবাদের বায়োটেক। সংস্থার প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে গিয়েছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ রিসার্চ এবং পুনের ন্যাশনাল ভাইরোলজি। স্বেচ্ছাসেবকদের উপর প্রয়োগ করা হচ্ছে কোভ্যাক্সিন, যার ফল আপাতত আশা জাগাচ্ছে চিকিৎসকদের। প্রাপ্ত ফলের উপর ভিত্তি করেই ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআইসি)-র কাছে জরুরি ভিত্তিতে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন প্রয়োগের অনুমতি চায়। আরও পড়ুন: Farmers' Protest: কেন্দ্রের প্রস্তাব খারিজ কৃষকদের, বিজেপি অফিস ঘেরাওয়ের ডাক; বয়কট আদানি, রিলায়েন্সকে
হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক সংস্থা ৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় কোভ্যাক্সিন প্রতিষেধকের দ্বিতীয় দফার প্রয়োগের অন্তর্বর্তী ফলাফলের ভিত্তিতে ডিসিজিআইয়ের কাছে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের আর্জি জানিয়েছে।