হিন্দু বিবাহ প্রথা মেনে বিয়ে হয়েছিল দু জনের। কিন্তু কয়েক বছর সংসার করার পর দু জনের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছিল আদালতের হস্তক্ষেপে। সেই সময় দম্পতির একটি ছেলে ও মেয়ে ছিল। আদালত ছেলের দায়িত্ব দেয় বাবাকে, আর মেয়ের কাস্টডি তুলে দেয় মায়ের হাতে। এরপর ডিভোর্সের সাত দিন বাদেই সেই মহিলা বিয়ে করেন আরেক জনকে।

তারপর তার মেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে জানায়, সে তার মায়ের কাছে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে না। সে তার বাবার কাছে থাকতে চায়। তখনই বিহারের পটনার আদালত জানায়, মেয়ে যদি তার মায়ের কাছে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ না করে তাহল তার আইনি অভিভাবকত্ব বাবা পেতে পারে। মেয়েটির স্বার্থের কথা মাথায় রেখে তার বাবার কাছে রাখার সিদ্ধান্ত নেয় আদালত। আরও পড়ুন-দিল্লিতে নিষিদ্ধই থাকছে গুটখা ও পানমশলা জাতীয় পণ্য

দেখুন টুইট

 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)