প্রতি বছর বিশ্ব হাসি দিবস পালন করা হয় মে মাসের প্রথম রবিবার। ২০২৪ সালে ০৫ মে, রবিবার পালন করা হবে বিশ্ব হাসি দিবস। এই দিনটি পালন করার উদ্দেশ্য হল হাসি খুশি থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেই বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা। সুস্থ থাকার জন্য এবং সুখী জীবন যাপনের জন্য হাসি খুশি থাকা উচিত। ১৯৯৮ সাল থেকে পালন করা শুরু হয় বিশ্ব হাসি দিবস।

ডাঃ মদন কাটারিয়া ১৯৯৮ সালের ১১ জানুয়ারি মুম্বাইতে প্রথমবার পালন করেছিলেন বিশ্ব হাসি দিবস। এই দিনটি পালন করার মূল উদ্দেশ্য ছিল সমাজের ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপ কমিয়ে সুখী জীবনযাপন করার বিষয়ে গুরুত্ব বোঝানো। সেই থেকে প্রতি বছর মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস।

হাসি ওষুধের মতো কাজ করে।হাসির বিভিন্ন ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে, যা আমাদের শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। বিশ্ব শান্তির জন্যও হাসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আনন্দে থাকলে শরীরে রক্ত চলাচল ভালো ভাবে হয়, কমিয়ে দেয় মানসিক চাপ, মনে উদ্যম এবং শরীরে নতুন শক্তির জোগান দেয়। তাই বিশ্ব হাসি দিবসের বিশেষ দিনে বিভিন্ন জায়গায় তৈরি করা হয় কমেডি ক্লাব। ব্যস্ত জীবনের মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে সকলেই হাসি খুশি থাকুন, আরও সুন্দর হয়ে উঠবে জীবন।