ইন্দোর, ২৬ জুলাই: গত সপ্তাহেই ইন্দোরের (Indore) শিরোনামে আসে রাইসা আনসারির (Raeesa Ansari) ভাইরাল ভিডিও। ইন্দোরে বারবার লকডাউন জারি করে ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন তিনি। জানা যায় তিনি বর্তমানে একজন ফল বিক্রেতা। ইংরেজি ভাষায় প্রতিবাদ উঠে আসে তাঁর কণ্ঠে। জানা যায়, ইন্দোরের দেবী আহিল্যা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন রিসার্চ স্কলার তিনি। লকডাউনের জেরে ফল বেচছেন তিনি। জানা যায় পিএইচডি করার সময় বেলজিয়ামের একটি গবেষণা প্রজেক্টে কাজ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তিনি জাগরণ সংবাদমাধ্যমকে জানান, কলকাতার আইআইএসইআর-এর একটি সিএসআইআর গবেষণা ফেলোশিপ পেয়েছিলেন।
"বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন সিনিয়র বেলজিয়ামের প্রজেক্টে কাজ করেন। তাদের রিসার্চ হেড আমাকে কাজ করার প্রস্তাব দেন এবং তার জন্য একটি চিঠিও পাঠান। প্রস্তাব গ্রহণের জন্য আমার পিএইচডি গাইডের অনুমতির প্রয়োজন ছিল, তবে তিনি নথিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করেন। "আমি এই গবেষণা প্রকল্পের জন্য বেলজিয়ামে যাওয়ার সুযোগটি হারিয়ে ফেললাম, যারফলে আমি সমস্ত আশা হারিয়ে কলকাতা থেকে ফিরে এসেছি", বলে জানিয়েছেন তিনি। আরও পড়ুন, ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত ৪৮ হাজার ৬৬১, মৃত্যু ৭০৫ জনের
#IndoreNews- PhD Holder Selling Fruits Bemuses Officials
.
.
The Woman Identified Herself As Raeesa Ansari & Said That The Repeated Curbs In Indore's Markets Have Left The Fruit & Vegetables Sellers Penniless😑😑
.
.
Full Video https://t.co/yPP4B3TgzE
.
.#RisingIndore #malwamil pic.twitter.com/7pQfO8TToE
— RisingIndore.news (@RisingIndore) July 23, 2020
রাইসার পরিবারে মা, বাবা, ভাই-বোন, আট ছেলে মেয়েসহ রয়েছেন মোট ২৫ জন। ইন্দোরের নেহেরু নগরে তিনি পরিবারের সঙ্গে থাকেন। তিনি জানান, তার ভাইয়ের স্ত্রীয়েরা ছেড়ে যাওয়ার পরে আটকে ছেলেমেয়েদের দায়িত্ব নেন তিনি। সে সময় তাঁকে তার কেরিয়ার ছেড়ে যেতে হয়। রাইসার এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়, যখন তিনি COVID-19 মহামারীতে লকডাউনের জেরে কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপের অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ইন্দোরের বাজারগুলিতে বারবার বন্ধ করার ফলে ফল এবং সবজি বিক্রেতারা সমস্যায় পড়েছেন।