ঝাড়খণ্ডের আসন্ন নির্বাচনে বিভিন্ন বিধানসভা আসনে দল মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ঝাড়খন্ড বিজেপি ৩০ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে।এছাড়াও দলীয় নির্দেশ অমান্য করা, শৃংখলা ভঙ্গের মত অভিযোগও রয়েছে। বহিষ্কৃত বিজেপি নেতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে পালামৌ থেকে চন্দ্রমা কুমারী, হাজারিবাগের কুমকুম দেবী, দুমকার জুলি দেবী, লাতেহারের বলওয়ান্ত সিং, খারসওয়ানের অরবিন্দ সিং, হাজারিবাগ থেকে বাঁকে বিহারী, বোকারো থেকে চিত্তরঞ্জন সাও এবং হাজারী প্রসাদ সাহুর নাম সামনে এসেছে। রাজ্য বিজেপি সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি বলেছেন, বিদ্রোহী বিজেপি নেতাদের ৬ বছরের জন্য দল থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ৮১সদস্যের বিধানসভার নির্বাচন দুটি ধাপে ১৩ এবং ২০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে, এবং ২৩ নভেম্বর ভোট গণনা হবে।
भाजपा ने झारखंड विधानसभा चुनाव में पार्टी की ओर से तय उम्मीदवारों के खिलाफ नामांकन करने वाले 30 बागी नेताओं को बाहर का रास्ता दिखा दिया है। इनमें हजारीबाग से भाजपा प्रत्याशी के खिलाफ पूर्व जिलाध्यक्ष भैया बांके बिहारी और हर्ष अजमेरा, बरकट्ठा से बटेश्वर मेहता, कुमकुम देवी pic.twitter.com/FDRWNBteg8
— UditVani (@uditv) November 5, 2024
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পরেই দলে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল। এরপর দলের দ্বারা নির্ধারিত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন বিজেপির ৩০ জন বিদ্রোহী নেতা । এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে ছিলেন প্রাক্তন জেলা সভাপতি ভাইয়া বাঁকে বিহারী এবং হাজারীবাগ থেকে বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে হর্ষ আজমেরা, বটেশ্বর মেহতা এবং বরকথা থেকে কুমকুম দেবী। বিষয়টির গুরুত্ব দেখে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষকে রাঁচিতে পাঠানো হয়েছিল। ঝাড়খন্ডের নির্বাচনে ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলতে যতটা সম্ভব সদস্যদের সঙ্গে পুনরায় সংযোগ স্থাপন এবং অসন্তুষ্ট নেতাদের সঙ্গে জড়িত থাকার জন্য দলীয় কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন তিনি। এমনকি শিবরাজ সিং চৌহানের মতো সিনিয়র নেতারাও অসন্তুষ্ট নেতাদের সাথে দেখা করেছেন। তাতেও বরফ না গলায় মহারাষ্ট্রের মত ঝাড়খন্ডেও বহিষ্কারের পথে গেল বিজেপি।