Photo Credit_Latestly media.com

আগামীকাল  ১ জুলাই, ১৬ আষাঢ় শুক্ল দ্বিতীয়া তিথি। এই পূণ্য তিথিতেই শ্রীজগন্নাথ ধাম পুরী ছাড়াও ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় এমনকি ভারতের বাইরেও রথযাত্রা পালিত হয়। প্রভু জগন্নাথ ভাই-বোন বলরাম, সুভদ্রার সঙ্গে রথে চড়ে যাত্রা করেন মাসির বাড়ি। সেখানে সপ্তাহখানেক কাটিয়ে উল্টোরথে আবার নিজের বাড়ি ফেরেন।দু বছর কোভিড আবহে ভক্তসমাগমে রথযাত্রা হয়নি। তাই করোনা পূর্ববর্তী বছরের মত এ বছরও রেকর্ড ভক্তের সমাগমের আশংকা করছে প্রশাসন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তো বটেই বিদেশ থেকেও পর্যটকরা এসেছেন।

এই উৎসব উপলক্ষ্যে লেটেস্টলি বাংলা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে রথযাত্রার শুভেচ্ছাপত্র। তাই বাড়ি বসে আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে রথ উৎসব কাটান এবং এই সুন্দর শুভেচ্ছাপত্রগুলি শেয়ার করে নিন আপনার প্রিয়জনদের সঙ্গে।

Photo Credit_Latestly Media.com

শুভেচ্ছা বার্তা-  জগন্নাথ দেবের কৃপায় যেন সকলের সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে । তাঁর আশীর্বাদ যেন নিরন্তর ঝরে পড়ে মানবজাতির ওপর!! ঈশ্বরের কাছে এই কামনা এবং প্রার্থনা।  শুভ রথযাত্রা।

Photo Credit_Latestly media.com

শুভেচ্ছা বার্তা- রথযাত্রার এই পবিত্র উৎসবে  ভগবান জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার আশীর্বাদে জীবনের সব বিপদ মুক্ত হোক। শুভ রথযাত্রা।

Photo Credit_Latestly media.com

শুভেচ্ছা বার্তা-"নীলাচলনিবাসায় নিতাই পরমাত্মনে/ বলভদ্র সুভদ্রারাং শ্রী জগন্নাথায় তে নমোঃ " রথযাত্রার এই পুণ্য তিথিতে আপনাকে ও আপনার পরিবারের সকলকে জানাই রথযাত্রার অভিনন্দন এবং আন্তরিক শুভ কামনা । জয় জগন্নাথ।

Photo Credit_Latestly Media.com

শুভেচ্ছা বার্তা-“আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধুলার পরে “ হে মহাপ্রভু সকলের মঙ্গল কর; সকলকে শক্তি প্রদান কর; পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে দাও ;সকলের মনোবাসনা পূর্ণ কর।

Photo Credit_Latestly Media.com

শুভেচ্ছা বার্তা- শুভ রথযাত্রার পুণ্য তিথিতে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভকামনা।  রথের দড়ির স্পর্শে যেন প্রত্যেকের জীবনে গতি আসে ও সবার জীবন আনন্দের জোয়ারে ভেসে ওঠে।

 

Photo Credit_Latestly Media.com

শুভেচ্ছা বার্তা- রথযাত্রার পুণ্য তিথিতে সুভদ্রা, বলরাম ও জগন্নাথ দর্শনে সবার মন যেন অনন্ত সুখ ও শান্তিতে ভরে ওঠে। শুভ রথযাত্রা । জয় জগন্নাথ।

করোনার বাধা পেরিয়ে আবার বর্ণময় হতে চলেছে  রথ উৎসব। সকলে মনস্কামনা পূরণ করবেন প্রভু জগন্নাথ, বলরাম ও দেবী সুভদ্রা।