বেঙ্গালুরু, ১ সেপ্টেম্বর: দিল্লি, উত্তর প্রদেশ সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আজ স্কুল খুলেছে। এর মধ্যে কর্ণাটক (Karnataka) থেকে এল আশঙ্কার খবর। কর্ণাটকের কোলার জেলার এক কলেজের ৩২ জন পড়ুয়া করোনা আক্রান্ত (Covid Positive) হলেন। কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর (Karnataka Health Minister Dr K Sudhakar) জানান, "ওই কলেজের যে ৩২ জন পড়ুয়ার কোভিড ধরা পড়েছে, তারা প্রত্যেকেই কেরল থেকে ফিরছেন। আমি নিজে ওই কলেজে যাবো, এবং ম্যানেজমেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো।" প্রসঙ্গত, কর্ণাটকের পড়শি রাজ্য কেরলের করোনার পরিস্থিতি এখন খুবই খারাপ। আরও পড়ুন: বাড়ছে সংক্রমণ, দেশে নতুন করোনা রোগী ৪১ হাজার ৯৬৫ জন
Karnataka: 32 students tested positive for COVID19 in a college in Kolar; visuals from the college
"All of them are Kerala returnees. I'll visit the college & take action against the management," says Karnataka Health Minister Dr K Sudhakar pic.twitter.com/ncwInvdVMd
— ANI (@ANI) September 1, 2021
এদিকে, দিল্লি (Delhi), উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh), তেলাঙ্গানা (Telangana) সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আজ, বুধবার মাসের প্রথম দিন থেকে খুলল স্কুল (School) সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যোগী রাজ্যে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত স্কুল খুলল। উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের পথে দীর্ঘ দিন পরে খুদেদের কাঁধে ব্যাগ নিয়ে স্কুলে যেতে দেখা গেল। তবে সবার মুখে মাস্কে ঢাকা, এই যা অচেনা দৃশ্য। করোনা আসার পর এই স্কুল যাওয়ার উঠে যাওয়া রীতিটা ফিরল।
Schools in Uttar Pradesh reopen for classes 1 to 5 from today, following COVID0-19 protocols; visuals from City Montessori School, Station Road Campus in Lucknow
"We see a lot of enthusiasm in students to attend physical classes after a long time," says principal Deepali Gautam pic.twitter.com/90v46pjkmA
— ANI UP (@ANINewsUP) September 1, 2021
লখনউয়ের এক স্কুলের প্রিন্সিপাল জানালেন,"কোভিডের যাবতীয় বিধি মেনেই স্কুল খোলা হয়েছে। দীর্ঘদিন পর স্কুলের বেঞ্চে বসে ক্লাস করে পেরে ছাত্র-ছাত্রীরা বেজায় খুশি।"
আজ থেকে স্কুল খোলার অনুমতি দিয়েছে তেলঙ্গানা সরকারও। কিন্তু গতকাল তেলাঙ্গানা হাইকোর্ট জানিয়ে দেয়, স্কুলে এসে ক্লাস করা এখনই বাধ্যতামূলক নয়। আর তাই হায়দ্রাবাদের অধিকাংশ স্কুলই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে বন্ধ রাখা হল। তবে প্রায় সব স্কুলেই আজ স্যানিটাইজেশনের কাজ চলছে।