H-1B visa Reforms: নির্বাচনী প্রচারে যাই বলুন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পও স্বীকার করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষ বিদেশী কর্মীদের প্রয়োজন। আর ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার মুখে H-1B ভিসার সংস্কার হতে চলেছে। H1B ভিসা এমন এক ভিসা যার মাধ্যমে মার্কিন মুলুকে অস্থায়ী কাজের সুযোগ মেলে। মার্কিন নিয়োগকর্তাদের বিশেষ কাজের জন্য উচ্চ যোগ্য কর্মী নিয়োগের অনুমতি দেয় H-1B ভিসা। এই পারসন ইন স্পেশালিটি অকুপেশন ভিসায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আনছে মার্কিন প্রশাসন। আগামী ১৭ জানুয়ারি থেকে H-1B ভিসার সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু হতে চলেছে। আর ট্রাম্প সরকারীভাবে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ২০ জানুয়ারি।
ভিসা নীতিতে বদল
ভিসা নীতি সংস্কারের ফলে H-1B ভিসার বেশ কিছু সংজ্ঞা এবং যোগ্যতামানে বড় ফাকার আসতে চলেছে। মার্কিন মুলুকে যারা চাকরি বা কাজ করে ভাগ্য ঘোরাতে চান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে এই আসন্ন নয়া সংস্কার।
কী বদল আসতে চলেছে
মার্কিন কোম্পানিগুলি বিশ্বব্যাপী ব্যবসার জন্য যে কোনও মাত্রায় বিদেশী কর্মীদের নিয়োগ করতে পারবে। ভিসা নীতি সংস্কারের ফলে আইটি, হিসাবরক্ষক, শিক্ষক সহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে ভারতীয়, বাংলাদেশী, পাকিস্তানীদের কাছে সুযোগের নতুন দরজা খুলতে পারে। মুনাফার লক্ষ্য না করা এবং সরকারী গবেষণা সংস্থাগুলিকে H-1B ভিসা আওতার বাইরে রাখা হচ্ছে।
কেন বদল
মার্কিন কোম্পানিগুলি অনেক সময়ই তাদের বিশেষ ক্ষেত্রগুলিতে সাময়িকভাবে সেখানকার দক্ষ লোক পান না। সেক্ষেত্রে সেইসব মার্কিন কোম্পানিগুলির বেশ কিছু যেমন টেকনেশিয়ান, শিক্ষক, হিসাবরক্ষক- সহ বেশ কিছু পেশায় H-1B ভিসার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করেন।