দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা দেশের মানুষের কথা শোনার প্রয়োজনীয়তা মনে করে না, তাই এই ভারত জোড়ো যাত্রা। পাঞ্জাবের ভারত জোড়ো যাত্রার সূচনায় সেই কথাই শোনালেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী।  তিনি বলেন- এই যাত্রায় আমরা দীর্ঘ বক্তৃতা দিই না। এই যাত্রা কথা বলার নয়, শোনার। আমরা সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠি, প্রায় ২৫  কিমি হাঁটি এবং ৬-৭ ঘন্টা আপনাদের সকলের কথা শুনি। এর পরে, আমরা ১০-১৫ মিনিটের জন্য আমাদের মতামত রাখি। এই যাত্রার চেতনা হল 'শোনা।

পাঞ্জাবের ফতেহগড় সাহেবে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী বলেন আমরা ভেবেছিলাম যে এই যাত্রা ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলি উত্থাপন করবে - ঘৃণা, সহিংসতা, বেকারত্ব এবং মুদ্রাস্ফীতি এবং এই বিষয়গুলির বিরুদ্ধে যে লড়াই করা উচিত সেই ব্যাপারে মানুষকে সচেতন করবে এই যাত্রা।

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)