![](https://bnst1.latestly.com/wp-content/uploads/2019/06/high-speed-internet-380x214.jpg)
ওয়ার্ক ফ্রম হোম, এই আপনার জীবিকা, এমতাবস্থায় সবেধন নীলমণি ইন্টারনেট যদি বেগড়বাই করে তো রেহাই নেই। গাদা গাদা টাকা ঢেলেও যখন ইন্টারনেটের (Internet) স্পিড তলানিতে পড়ে থাকে তখন দুর্ভাগ্য মাথায় উঠে নাচতে থাকে। এসবক্ষেত্রে অনেক সময় নেট প্রোভাইডারকে আমরা দায়ী করে থাকি, তবে প্রকৃত অপরাধ প্রোভাইডারের নয়। বলা বাহুল্য, আপনার স্লো ইন্টারনেটের জন্যে অনেকগুলি কারণ দায়ী হতে পারে, যার সঙ্গে আপনার ইন্টারনেট প্রোভাইডারের কোনও সম্পর্ক নেই। আরও পড়ুন-টিকটক-কে টেক্কা দিতে ইনস্টাগ্রামের ছক্কা, আসছে নতুন অনস্ক্রিন লিরিক্স ফিচার
কী করলে এই পরিস্থিতি থেক মুক্তি পাবেন তার সমাধান খুঁজে চলেছেন নিরন্তর। মনে রাখবেন ওয়াইফাই ইউজার (WiFi user) হলে অবশ্যই রাউটারের দিকে নজর রাখুন। রাউটারে লেটেস্ট ফার্মওয়্যার থাকতেই হবে। তাহলে হাইস্পিড নেট পাবেন না। রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি ২.৪ গিগাহার্টজের জায়গায় ৫গিগাহার্টজ রাখুন, ইন্টারনেটে গতি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমবে ইন্টারনেটে বাধার সম্ভাবনা। যদি আপনি দ্রুত গতি আর সর্বাধিক কভারেজ পেতে চান তবে ব্যবহার করতে পারেন মেশ ওয়াই-ফাই। রাউটারটিকে দেওয়ালের কাছে রাখবেন না চেষ্টা করুন দেওয়াল থেকে দূরে ঘরের খোলা জায়গায় রাখতে। দেওয়াল এবং আবদ্ধ জায়গা ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিতে পারে।
ব্যান্ডউইডথ ইউসেজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কোয়ালিটি অফ সার্ভিস সেটিংসের নানা অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে। পুরনো ওয়াই-ফাই বদলে নতুন ওয়াই-ফাই নিতে পারেন। এর ফলে বাড়বে ইন্টারনেটের গতি এবং আপনি পাবেন আপনার ডেটা-প্ল্যানের সেরা পরিষেবা। বাড়িতে এবং সংলগ্ন চত্বরে কভারেজ বেশি পাওয়ার জন্যে সবসময় অ্যান্টেনা যুক্ত ওয়াই-ফাই বাছুন। এছাড়াও বড় এলাকায় বেশি কভারেজ ও দ্রুত ইন্টারনেট পেতে কম দামি রিপিটার এবং এক্সটেন্ডারও ব্যবহার করতে পারেন।