কার্গিল বিজয় দিবস (Photo: Twitter)

নতুন দিল্লি, ২৬ জুলাই: প্রতি বছর ২৬ জুলাই পালন করা হয় কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas 2020)। পাকিস্তানি সেনাদের হঠিয়ে কারগিলে (Kargil) তেরঙ্গা উড়িয়েছিলেন দেশের বীর জওয়ানরা। তবে তার জন্য বলিদন দিতে হয় বহু প্রাণ। দিনটিকে স্মরণ করে পালন করা হচ্ছে কারগিল বিজয় দিবস। প্রায় ৬০ দিন ধরে যুদ্ধ করেছিল। মে-জুলাই মাসের মধ্যে এই যুদ্ধ হয়। ভারতীয় সেনাকে এই যুদ্ধে সাহায্য করে ভারতীয় বায়ুসেনাও ৷ ১৯৯৯ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের সমাপ্তি উপলক্ষ্যে ২৬ জুলাই পালন করা হয় কার্গিল বিজয় দিবস। দিনটিকে স্মরণ করে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অন্যরা। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধিও।

কে কী বললেন:

রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ: কারগিল বিজয় দিবস নির্ভীক সংকল্প এবং আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর ব্যতিক্রমী বীরত্বের প্রতীক। আমি সেই সেনাদের সেলাম জানাই যারা শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন এবং ভারত মাতাকে রক্ষার জন্য জীবন দিয়েছিলেন। দেশ তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি চিরকাল কৃতজ্ঞ।

উপ রাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু: কারগিল বিজয় দিবসে আমি কারগিল যুদ্ধের শহিদ বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, যারা দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। কৃতজ্ঞ দেশ সর্বদা তাঁদের দেশপ্রেম এবং বীরত্ব স্মরণ করবে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং: কারগিল বিজয়ের ২১তম বার্ষিকীতে আমি ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সেই সাহসী সেনাদের সেলাম জানাতে চাই যাঁরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে লড়াই করেছিলেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী রাজনাথ সিং: কারগিল বিজয় দিবস ভারতের আত্ম-সম্মান, আশ্চর্য বীরত্ব এবং অবিচল নেতৃত্বের প্রতীক। আমি সেই সেনাদের কাছে নতজানু যাঁরা তাঁদের অদম্য সাহসের সঙ্গে শত্রুকে কারগিলের দুর্গম পাহাড় থেকে সরিয়ে তেরঙ্গা উড়িয়েছিলেন। মাতৃভূমির রক্ষায় নিবেদিত ভারতের নায়কদের জন্য দেশ গর্বিত।

রাহুল গান্ধি: কারগিল বিজয় দিবসে, আমি সমস্ত সাহসী বীরদের সেলাম জানাই, যারা সমস্ত কিছু দিয়ে দেশকে রক্ষা করেছেন।