Parliament (Photo Credit: Loksabha TV/Twitter)

গণতন্ত্রের হত্যা। সংসদের এই অধিবেশনে মোট ৯২ জন সাংসদকে সাসপেন্ডের ঘটনায় এমনই প্রতিক্রিয়া বিরোধীদের। যদিও এই বিপুল পরিমান সাংসদদের সাসপেন্ডের ঘটনায় খারাপ ব্যাবহার এবং চেয়ারকে সম্মান না জানানোর কারণ হিসেবে দর্শানো হয়েছে।

সংসদে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করে সংসদের উভয় কক্ষে বরখাস্ত হতে হল ৯২ জন সাংসদকে।

যে সমস্ত সংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে হলেন কল্যাণ ব্যানার্জী (টিএমসি),এ রাজা (ডিএম কে), দয়ানিধি মারান (ডিএমকে), অপরুপা পোদ্দার (টিএমসি), প্রসূন ব্যানার্জী (  টিএমসি) , ইটি মহম্মদ বসির (আইইউএমএল), জি সেলভম ( ডিএমকে), সি এন আন্নাদুয়ার (ডিএমকে), অধীর রঞ্জন চৌধুরী (কংগ্রেস), টি সুমাতি ( ডিএমকে), কে নাভাসকানি(আইইউএমএল), কে বীরস্বামী ( ডিএমকে), এন কে প্রেমচন্দ্রন (আরএসপি), সৌগত রায় (টিএমসি), শতাব্দী রায় (টিএমসি), অসিত কুমার মাল (টিএমসি), কুশলেন্দ্র কুমার ( জেডিইউ) , অন্টো অ্যান্টনি (কংগ্রেস), এসএস পালানিমানিক্কম(ডিএমকে), থিরুনাভুক্কারাসার (কংগ্রেস), প্রতিমা মন্ডল (টিএমসি), কাকলি ঘোষ দস্তিদার (টিএমসি), কে মুরলীধরন (কংগ্রেস), সুনীল কুমার মন্ডল (টিএমসি), এস রামালিঙ্গম(ডিএমকে), কে সুরেশ (কংগ্রেস), অমর সিং (কংগ্রেস), রামমোহন উন্নিথান (কংগ্রেস), গৌরভ গগৈ (কংগ্রেস), টি আর বালু (ডিএমকে)।

এছাড়া তিনজন কংগ্রেস সাসংদ কে জয়াকুমার, আব্দুল খালেক এবং বিজয় বসন্তের সাসপেনশন নির্ধারন করা হবে প্রিভিলেজ কমিটির মাধ্যমে। এছাড়া ১১ আরও সাসংদের সাসপেনশন নির্ধারিত কার হবে প্রিভিলেজ কমিটির মাধ্যমে। রাজ্যসভা থেকে মোট ৪৬ জন সাংসদকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা জানিয়েছেন, ৪৭ রাজ্যসভার সাংসদকে বরখাস্তের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা হয়েছে স্বৈরাচারী মোদী সরকারের দ্বারা।  "