বাংলাদেশের অর্থনীতি সুদ পরিশোধ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েছে বলে সেদেশের অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। চলতি আর্থিক বছরের প্রথম চার মাসে রাজস্ব ব্যয়ের অর্দ্ধেকেরও বেশি সুদ দিতে চলে গেছে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সেদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি, যার ওপর চড়া হারে সুদ দিতে হয়। রাজস্ব আদায় এবং বিদেশী মু্দ্রা সঞ্চয়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আয় ক্ষমতা ক্রমশ কমছে।বাংলাদেশের বিদেশ বিষয় উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন চীনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-কে সুদের হার হ্রাস এবং চীন থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধের সময় ২০ থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছর করার অনুরোধ জানান। পরে চীন হলো, বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম ঋণদানকারী দেশ।

 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)