নতুন দিল্লি, ১৪ মে: ২০ লক্ষ আর্থিক প্যাকেজের দ্বিতীয় ব্যাখ্যায় নির্মলা সীতারমণ বলেন, পরিযায়ী শ্রমিক, হকার ক্ষুদ্র চাষীদের জন্য ৯টি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনবার খাওয়া থাকার ব্যবস্থার জন্য অর্থ বরাদ্দ হয়েছে। ১৫ হাজার স্বনির্ভার গোষ্ঠী ৩ কোটি মাস্ক তৈরি করেছে। ১০০ দিনের কাজের মাধ্মে ব্যবস্থা করতে হবে। মজুরি ১৮২ টাকা থেকে বেড়ে ২০২ টাকা হয়েছে। শ্রমিকদের বছরে একবার বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা হবে। পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য সরকার ভাবছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে রাজ্যে ফিরে গিয়ে কাজ পান তার ব্যবস্থা রাজ্য সরকার করবে। রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা ফান্ডে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এসডিআরএফ-এ ১১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। মার্চ এপ্রিলের মধ্যে কৃষিক্ষেত্রে ৬৩ লক্ষ ঋণ মঞ্জুর। ৮০ হাজার ৬০০ কোটির ঋণ মঞ্জুর হয়েছে। ১৩ মে পর্যন্ত ১৪.৬২ কোটি কর্মদিবস তৈরি হবে।
পরিযায়ী শ্রমিকরা আগামী ২ মাস বিনামূল্যে খাবার ও পানীয় পাবে। তারা বিনামূল্যে প্রতিমাসে ৫ কেজি গম পাবে। রেশনকার্ড না থাকলেও বিনামূল্যে খাদ্যশষ্য দেওয়া হবে। রাজ্যের মাধ্যমে এই খাবর পরিযায়ী শ্রমিকদের হাতে পৌঁছাবে। আট কোটি পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবার ৩৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এই টাকায় আগামী দুমাস বিনামূল্যে ওই পরিবারগুলিকে ৫ কেজি করে চাল গম ও দেড় কেজি করে ছোলা দেওয়া হবে। যাঁরা রেশন পান তাঁরা আরও ৫ কেজি খাদ্যশষ্য পাবেন। আরও পড়ুন- Indian Railway: আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত শ্রমিক ট্রেন ও স্পেশ্যাল ট্রেন ছাড়া সমস্ত টিকিট বুকিং বাতিল করল রেল
Govt has permitted state govts to utilise SDRF for setting up shelter for migrants&providing them food&water etc...We are conscious, we are attending to the migrants and giving them in various different ways: FM Nirmala Sitharaman pic.twitter.com/PzXHq9CaQP
— ANI (@ANI) May 14, 2020
ওয়ান নেশন ওয়ান রেশন কার্ড তৈরি হচ্ছে। ২০২১-এর মার্চ মাস পর্যন্ত পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যাবে। দেশের যেকোনও ন্যায্যমূল্যের দোকান থেকে ওই রেশন কার্ড দেখিয়ে পরিযায়ী শ্রমিকে পরিবার খাদ্যশষ্য পাবে। ইতিমধ্যেই ৮৩ কোটি মানুষের এই রেশন পোর্টেবিলিটি সম্পন্ন হয়েছে আগামীবছরের মধ্যে ১০০ কোটির রেশন কার্ড পোর্টেবিলিটি হয়ে যাবে। শহরে থাকা গরিব ও পরিযায়ী শ্রমিকরা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বাড়িও পাবে।