কলকাতা, ১৫ জুলাই: প্রকাশিত হল মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল (Madhyamik Result 2020)। মেধাতালিকায় জেলার রমরমার। আজ সকাল দশটায় ভার্চুয়াল কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের রেজাল্ট। আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকাশ করেন পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়। প্রকাশ করা হয়েছে মেধাতালিকাও। প্রথম দশে স্থান পেয়েছে ৮৪ জন পড়ুয়া ৷ কিন্তু নজিরবিহীন ভাবে এই প্রথম সেখানে নেই কলকাতার কোনও স্কুলের পড়ুয়া।
প্রথম: ৯৯.১৪ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিকে প্রথম অরিত্র পাল। মেমারি বিদ্যাসাগর মেমরিয়াল ইনস্টিটিউশনের ছাত্র। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৪।
দ্বিতীয়: সায়ন্তন গড়াই, স্কুলের নাম ওন্ডা হাই স্কুল, জেলা বাঁকুড়া। মাধ্যমিকে দ্বিতীয় অভিক দাস, স্কুলের নাম কাটোয়া কাশীরাম দাস ইনস্টিটিউশন,জেলা পূর্ব বর্ধমান। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩।
তৃতীয়: সৌম্য পাঠক ,স্কুলের নাম কেন্দুয়াদিহি হাই স্কুল, জেলা বাঁকুড়া। দেবস্মিতা মহাপাত্র, স্কুলের নাম ভবানীচক হাই স্কুল, পূর্ব মেদিনীপুর। অরিত্র মাইতি, রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুল, জেলা উত্তর ২৪ পরগনা। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০।
চতূর্থ: অগ্নিভ সাহা ,স্কুলের নাম বিরভুম জেলা স্কুল, জেলা বীরভুম। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯।
পঞ্চম: অঙ্কিত সরকার , স্কুলের নাম বংশিহারি হাই স্কুল , জেলা দঃ দিনাজপুর। মাধ্যমিকে পঞ্চম স্বস্থিক সরকার , স্কুলের নাম বর্ধমান মিউনিসিপাল হাই স্কুল, জেলা বর্ধমান। রশ্মিতা সিংহমহাপাত্র, স্কুলের নাম বিক্রমপুর আরডি হাই স্কুল, জেলা বাঁকুড়া মাধ্যমিকে পঞ্চম বিভাবাসু মন্ডল, স্কুলের নাম গোরাবাজার ঈশ্বরচন্দ্র ইনস্টিটিউশন, জেলা মুর্শিদাবাদ। তাদের প্রাপ্ত নম্বর৬৮৮।
ষষ্ঠ: ষষ্ঠ হয়েছেন-শিলিগুড়ে গালর্স হাইস্কুলের রিঙ্কি ঘটক, বীরভূমের অরচিসমন সাহা, নিজামুল ইসলাম, বাঁকুড়ার সৌনক বিশ্বাস, বর্ধমানের সৃজন সাহা, চন্দননগরের সমক দাস, পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশনের প্রিন্স কুমার সাহা, পূর্ব মেদিনীপুরের অরিজিৎ ও সপ্তর্ষি জানা, অশোকনগর উত্তর ২৪ পরগণার অস্মি চৌধুরি, হাওড়ার সৌহাদ্র পাত্র।
সপ্তম: কোচবিহারের পরম দত্ত ও রীতম বর্মন, বীরভূম রামপুরহাটের শুভদ্বীপ চট্টোপাধ্যায়, বাঁকুড়ার অরিত্র মাইতি, বাঁকুড়ার সাগ্নিক মিশ্র, বর্ধমানের সৌমিক সরকার, চন্দননগরের কৃষ্ণা ভবানি, আরামবাগের দিব্য কান্তি ঘড়াই, হুগলির সম্প্রীতি কুণ্ড, কোলাঘাটের তিয়াস প্রামাণিক, হাওড়ার মহম্মদ শহিদ। এদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬।
অষ্টম: জলপাইগুড়ির অরুণতীর্থ সাহা, মালদার নাজীন আজহার, হুগলির সুপ্রতী ভৌমিক, বাঁকুড়ার অঙ্কিতা ঘোষ, পশ্চিম মেদিনীপুরের শুভঙ্কর মাইতি, কোলাঘাটের সময় প্রভা দে, মুর্শিদাবাদের মহাজন দেবনাথ, মঞ্জুষ হালদার, দমদমের অয়ন ঘোষ, দক্ষিণ বারসতের সৌম্যদ্বীপ সরকার, শ্রেয়স সরকার, জলপাইগুড়ির সুনিতাবালা। এদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫
নবম: মালদার অঙ্কিতা মণ্ডল, জলপাইগুড়ির শ্রেয়স সরকার, মালদার অঙ্কিতা মণ্ডল, বাঁকুড়ার অরিত্রিক সানিগ্রাহি, বাঁকুড়ার সাবর্ণ হাতি, পশ্চিম বর্ধমানের অনুশ্রী ঘোষ, পূর্ব বর্ধমানের উচ্চশির মণ্ডল, পুরলিয়ায় শুভ্রদ্বীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, পূর্ব মেদিনীপুরের তন্ময় বর। এদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৪৮।
দশম: জেলা থেকে দশম স্থান অধিকার করেছে একাধিক পড়ুয়া। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। মালদার দেবাঞ্জন দে, মালদার সায়ন কর্মকার, বালুরঘাটের রূপসা সাহা, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে দেবাত্রিয়া দাস, বাঁকুড়ার অঙ্কন পাত্র, বাঁকুড়ার সোনামুখীর প্রহ্লাদ দত্ত, পূর্ব বর্ধমানের দেবদূত ঘোষ ও অন্বেষা ভট্টাচার্য, সাগ্নিক মুখোপাধ্যায়, পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশনের সায়ন বিশ্বাস, পূর্ব মেদিনীপুরের সোহম মাইতি, হুগলি উত্তর পাড়ায় সাগ্নিক মাইতি।