টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাওয়া পাকিস্তানি বিসনেস টাইকুন ২০১৯ সালেও একবার প্রাণে বেঁচে যান ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা থেকে। ওই সময় ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা থেকে শেহজাদা দাউদ প্রাণে রক্ষা পেলেও, এবার াটলান্টিকের অন্দরে তলিয়ে গেলেন। ২০১৯ সালে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেও, এবার আর পার পেলেন না পাকিস্তানি বিসনেস টাইকুন শেহজাদা দাউদ।
টাইটানিকের ধ্বংসাবেশেষ দেখতে যাওয়া সাবমেরিন টাইটানে ছিলেন পাক বংশোদ্ভুদ ব্রিটিশ নাগরিক শেহজাদা দাউদ এবং তাঁর ছেলে সুলেমান। গত রবিবার আটলান্টিকের অন্দরে নামে ওসানগেটের ছোট সাবমেরিন টাইটান। আটলান্টিকের অন্দরে কোথায় টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, তা প্রত্যক্ষ করে বাকি ৩ জনের সঙ্গে আটলান্টিকের তলদেশে নামেন শেহজাদা দাউদ এবং তাঁর ছেলে সুলেমান। রবিবার ২ ঘণ্টা পর থেকে সাবমরিন টাইটানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় পাইলট জাহাজের।
তখন থেকে খোঁজ শুরু হয়। তবে সন্ধান মেলেনি। রবিবার আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনী স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, টাইটানে যে ৫ জন ছিলেন, মহাসাগরের অন্দরে বিপুল বিস্ফোরণের জেরে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। ওই ৫ জনের বেঁচে ফেরার আর কোনও সম্ভাবনা নেই বলে স্পষ্ট জানানো হয় আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে।