ভোটের দিন সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন এবং উত্তর প্রদেশ ও তামিলনাড়ুর একটি করে আসনের উপ-নির্বাচনের জন্য এক্সিট পোলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। একটি বিজ্ঞপ্তিতে, কমিশন টেলিভিশন চ্যানেল, রেডিও স্টেশন এবং সংবাদ সংস্থাগুলি সহ সমস্ত মিডিয়া আউটলেটকে এই নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে। ভারতের নির্বাচন কমিশন ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ১২৬এ ধারার ১ উপ-ধারার আওতায় দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের বিধানসভা নির্বাচনের দিন, আগামী ৮ই ফেব্রুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণের সময় সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬-৩০ মিনিট পর্যন্ত মুদ্রণ বা বৈদ্যুতিন গণমাধ্যম অথবা অন্য কোন পদ্ধতিতে যে কোন ধরনের বুথ ফেরত সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ বা প্রচার নিষিদ্ধ করেছে।এছাড়াও, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ১২৬(১)(বি) ধারার আওতায় দিল্লি বিধানসভার ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পূর্ববর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বৈদ্যুতিন মাধ্যমে যে কোন ধরনের জনমত সমীক্ষার ফলাফল প্রচার এবং প্রকাশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এক দশক ধরে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে একচ্ছত্র দাপট দেখিয়েছে আম আদমি পার্টি (আপ)। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে শাসন করেছে দিল্লিতে। ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতেছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। আর ২০২০ সালে সেই সংখ্যাটা ঠেকেছিল ৬২-তে। লোকসভা নির্বাচনে দুর্দান্ত ফলাফলের কয়েক মাস পরেই হওয়া বিধানসভা ভোটে দু'বারই বিজেপি এক অঙ্কের ঘরে নেমে গিয়েছিল। আর ১৫ বছর ধরে দিল্লি শাসনের পুরোপুরি ধুয়েমুছে সাফ গিয়েছিল কংগ্রেস।

আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) হতে চলেছে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি ৭০টি আসন-বিশিষ্ট দিল্লি বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই ৮ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের গণনা করা হবে।

 

 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)