নয়া দিল্লি, ২৮ জুলাই: Mann Ki Baat।'মন কি বাত'-এ ইসরো (ISRO)-র সাফল্য নিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। চন্দ্রযান মিশন (Chandrayaan Mission) থেকে 'এ স্য়াটেলাট'-ইসরো নিয়ে গর্বিত প্রধানমন্ত্রী বললেন, ''আশা করি চন্দ্রযান মিশন তরুণদের বিজ্ঞান ও আবিষ্কার নিয়ে অনুপ্রেরণা জোগাবে।''
আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির 'মন কি বাত' অনুষ্ঠানে জল সংরক্ষণ থেকে ১০ খুদের ক্যান্সার জয়ের কথাও উঠে এল। প্রধানমন্ত্রী বললেন, ২০১৯ সালে ভারতের মহাকাশ অভিযানের পক্ষে দারুণ একটা বছর। আরও পড়ুন-মোদিকে চিঠি লেখা নিয়ে অপর্না সেনদের বিরুদ্ধে মামলা, দেশের ভাবমূর্তিতে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টার অভিযোগ
'মন কি বাত'-অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, '' আমাদের বিজ্ঞানীরা চলতি বছর মার্চে 'A-Sat'লঞ্চ করে, তারপর চন্দ্রযান-টু। সেই সময় লোকসভা নির্বাচনের সময় হওয়ায় এ স্য়াটেলাইট লঞ্চ নিয়ে তেমনভাবে কথা হয়নি।
PM Modi: #Chandrayaan2 is Indian to the core. It is purely Indian in heart & spirit. It is a totally swadeshi and home grown mission. We are now eagerly waiting for September, when Lander Vikram & Rover Pragyan will land on lunar surface https://t.co/Z4IkAtvwgF
— ANI (@ANI) July 28, 2019
'A-Sat'সফলভাবে লঞ্চ হওয়ায়, আমরা এখন মাত্র তিন মিনিটে ৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে স্য়াটেলাইট নষ্ট করে দিতে পারি। দুনিয়ার চতুর্থ দেশ হিসেবে আমরা এই কাজটা করতে পেরেছি।
PM Narendra Modi in #MannKiBaat: This also proves that development is more powerful than guns and bombs. It is clear that those who want to create hatred & stall development will never succeed in their nefarious designs. https://t.co/GLSZuUHTub
— ANI (@ANI) July 28, 2019
অসম, বিহার সহ দেশের বিভিন্ন অংশে বন্য়া দুর্গতদের পাশে থাকার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী। জল সংরক্ষণ নিয়ে আজকের মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি জলসংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা বলে জানান, '' মানুষ এই বিষয়ে তথ্য শেয়ার করছে। মিডিয়াও বেশ কিছু উদ্ভাবনী প্রচার করছে। সরকারই বা কোনও এনজিও, জল সংরক্ষণের বিষয়টা আমাদের যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রচার ও চেষ্টা করতে হবে।'' এরপর এই রেডিও অনুষ্ঠানে, মোদি আসেন ১০ জন খুদের ক্য়ান্সার জয়ের প্রসঙ্গে।
মন কি বাতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, '' আমরা জানি যে গোটা দুনিয়ার কাছে ক্যান্সার জিনিসটা কতটা ভয়ের। ওই দশ শিশু শুধু ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয় করেই আসেনি, ওরা দেশের হয়ে গৌরব ও সম্মানও এনেছে। ওরা হল জীবনের চ্যাম্পিয়ন (champions of life)। শিশুদের জন্য ক্যুইজ শো শুরু করার কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।