নতুন দিল্লি, ১৬ অগাস্ট: দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে বাংলা সহ বেশ কিছু রাজ্যে উপনির্বাচনেরও দিন ঘোষণা করতে পারে কমিশন। লোকসভা ভোটের পর দেশের রাজনীতি কোন পথে চলেছে তা কিছুটা বোঝা যাবে দেশের দুই রাজ্যের বিধানসভা ভোটে। ২০১৯ সালে সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর জম্মু-কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়েছিল। লাদাখ-কে পৃথক কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল ঘোষণা করা হয়।
এরপর থেকে জম্মু-কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন চলছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ভূ স্বর্গে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে। তার আগে জম্মু-কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নিশ্চিত হয় কমিশন। ক মাস আগে লোকসভা নির্বাচনে রেকর্ড ভোট পড়েছিস কাশ্মীরে। ভোট পর্বে মোটের ওপর শান্তিতেই হয়েছিল। এবার সেখানে বিধানসভা ভোটের পালা। আরও পড়ুন-মহারাষ্ট্রে মহাজল্পনা, বিজেপির হাত ছেড়ে শরদ পাওয়ারে ফিরছেন অজিত, কী বলছেন সঞ্জয় রাউত
অন্যদিকে, বিজেপির দখলে থাকা হরিয়ানায় এবার পালা বদলের হাওয়া রয়েছে। ক মাস আগে লোকসভা ভোটে হরিয়ানায় জোর ধাক্কা খায় বিজেপি। ভোটের আগে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ মনোহর লাল খট্টার-কে সরিয়ে নবাব সিং সাইনিকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসায় বিজেপির দিল্লি নেতৃত্ব। তবে তাতে লাভ বিশেষ হয়নি। গত দুটি বিধানসভা নির্বাচনে হরিয়ানায় জেতে বিজেপি। তবে ২০১৯ বিধানসভা ভোটে বিজেপি ক্ষমতায় ফেরে দুষন্ত সিং চৌতালের সমর্থনে।
হরিয়ানায় মোট বিধানসভা আসন-৯০টি
জম্মু-কাশ্মীরে মোট বিধানসভা আসন-৯০টি