বার্ড ফ্লু ভাইরাসের প্রতীকী ছবি (Photo Credits: Pixabay)

কম্বোডিয়ায় H5N1 আতঙ্ক। বর্তমানে এই ভাইরাসই এখন আতঙ্কের প্রধান কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।কম্বোডিয়ায় ১১ বছরের এক বালিকা ঠাণ্ডা এবং জ্বর নিয়ে ডাক্তারের কাছে যায়, সেখানে চিকিতসায় সুরাহা না হওয়ায় পরে তাকে আরও ভালো চিকিতসার জন্য ন্যাশন্যাল চিলড্রেন হাসপাতাল পেনম পে তে পাঠানো হয়। কিন্তু সেখানে চিকিতসার পর মারা যায় মেয়েটি। পরে মৃতার স্যাপ্লেল টেস্ট করে জানা যায় H5N1 ভাইরাসে আক্রমনের কথা। মেয়েটি কিভাবে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হল তা জানা যায়নি। তবে মৃত জীবজন্তু ছুঁতে মানা করা হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে।

বিশ্ব জুড়ে ব্লার্ড ফ্লু ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে কোন মৃত জীবজন্তুকে ছুঁতে নিষেধ করা হয়েছে।সাধারনত মানুষের মধ্যে  বার্ড ফ্লুর সংক্রমন খুবই কম। তবে কোন কোন সময় এটি মানুষ থেকে মানুষে ছোয়াচে রোগ আকার ধারন করে।

বেশ কিছুদিন আগে পেরুতে ব্যাপকভাবে বার্ড ফ্লু রোগ ছড়িয়ে পড়ে পাখীদের মধ্যে।যার জেরে ৬৬০ সি লায়ন এবং প্রায় ৫৫ হাজার পাখী মারা যায়।

ইকুয়েডরে ৯ বছরের এক বালিকা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল জানুয়ারী মাসে। অত্যন্ত সংকট জনক অবস্থায় থাকার পরেও সে রোগ থেকে মুক্তি লাভ করে।

WHO ডিরেক্ট জেনারেল ট্রেডস অ্যাডহ্যানম ঘেব্রেইসাস জানিয়েছেন, গত ২৫ বছর ধরে এই ভাইরাস সাধারনত বন্য জীবজন্তু এবং পোলট্রির মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে এর স্তন্যপায়ী প্রাণীতে ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি খুব ভালোভাবে পর্ষবেক্ষন করতে হবে।