![](https://bnst1.latestly.com/wp-content/uploads/2024/05/22-26-1-380x214.jpg)
থাইল্যান্ডের একজন মহিলা রাজনীতিবিদের তার দত্তক পুত্রের সাথে সম্পর্ক রয়েছে বলে খবর প্রকাশের পর থেকেই বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ বিতর্কের হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট (South China Morning Post) জানিয়েছে, ৪৫ বছর বয়সী প্রাপাপর্ন চোইওয়াদকোহ (Prapaporn Choeiwadkoh) ২৪ বছর বয়সী ফ্রা মাহার (Phra Maha) সঙ্গে একই বিছানায় ছিলেন। পাঁচ ঘণ্টা ধরে গাড়ি চালিয়ে ওই মহিলাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন ওই রাজনীতিবিদের স্বামী। আসলে, চোইওয়াদকোহ সন্ন্যাসীর সাথে তাঁর স্ত্রীর সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ করেছিলেন এবং তাদের ধরার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করেন। সন্তান না থাকায় চোইওয়াদকোহ দম্পতি গত বছর একটি মন্দির থেকে ফ্রা মাহাকে দত্তক নিয়েছিলেন। এসসিএমপির রিপোর্ট অনুযায়ী, সন্ন্যাসী এখন পলাতক। এই সংবাদটি থাইল্যান্ড এবং কিছু প্রতিবেশী দেশের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের বেশ অবাক করে দিয়েছে। এই কেলেঙ্কারির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে দল সাসপেন্ড করেছে। Father Forced Son To Run On Treadmill: ছোট ছেলেকে জিমে ছুটিয়ে 'মারল' বাবা, আদালতে পেশ সেদিনের সিসিটিভি ফুটেজ
Taylandlı kadın politikacı Prapaporn Choeiwadkoh evlatlığıyla yatakta basıldı pic.twitter.com/jq8cfxBm0o
— medyafaresitv (@medyafaresitv) April 13, 2024
এছাড়া থাই রাজনীতিবিদের একটি ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে, রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ভিডিওটি তাঁর স্বামী 'টি' রেকর্ড করেন। ভিডিওতে দেখা যায়, তাঁর স্বামী চোইওয়াদকোহকে জিজ্ঞেস করছেন, 'তোমরা দুজন কি সুখী?' তার স্ত্রী তখন আত্মপক্ষ সমর্থন করে দাবি করেন যে তাদের মধ্যে কোনো (তিনি এবং সন্ন্যাসী পুত্র) যৌন সম্পর্ক হয়নি, তাঁরা শুধু বসে কথা বলছিলেন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট অনুসারে, ফ্রা-ও তার নির্দোষতার পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেন যে, কিছুই ঘটেনি। চোইওয়াদকোহ মধ্য থাইল্যান্ডের সুখোথাই প্রদেশের একজন জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে স্থানীয় চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং গত বছরের মার্চ থেকে ডেমোক্র্যাট পার্টির সদস্য ছিলেন।