রাজনৈতিক চাপ বৃদ্ধি এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন হারানোর পর অবশেষে পদত্যাগ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি। সোমবার থেকে যুব সমাজের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে নেপাল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম-এর ওপর থেকে ব্যান তুলে দেওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ হয়। পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে ১৯ জন নিহত ও ২০০ জনের বেশি আহত হন।
বিক্ষোভের আঁচ এসে লাগে মন্ত্রীসভায়। সোমবারই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক পদত্যাগ করেছিলেন। এরপর কৃষি ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাম নাথ অধিকারী এবং জল সরবরাহ বিভাগের মন্ত্রী প্রদীপ ইয়াদভ পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছিলেন।আজ দুপরে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেন। নেপালের সচিবালয় থেকে এক বিবৃতিতে এ খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
नेपाल के प्रधानमंत्री केपी ओली का इस्तीफा #KPSharmaOli | Nepal PM Resigns || #NepalPM pic.twitter.com/PELOkriy0Q
— News24 (@news24tvchannel) September 9, 2025
শহরের কিছু অংশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি থাকা সত্ত্বেও বিক্ষোভকারীরা আজ সকালে প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা সহ দেশটির বেশকয়েকজন নেতার বাড়িতে আক্রমণ করেন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রচণ্ড-র বাসভবন।