কলকাতা, ১৬ ফেব্রুয়ারি: কলকাতা বিমানবন্দরে (Kolkata Airport) হঠাৎই অজ্ঞান হয়ে পড়েন এক ব্যক্তি। জে রায় চৌধুরী নামক এক ব্যক্তি সিকিউরিটি চেকিংয়ের জন্য দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর বুকে হঠাৎ ব্যথা অনুভব করে। সেখানে উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর (Sub Inspector) পার্থ বসু নামে ওই পুলিশকর্মী ব্যক্তিটি অজ্ঞান হয়ে গেলে ছুটে এসে তাঁকে বাঁচান। আবার প্রাণ বাঁচানোর পর সেই খবর ভাইরাল ইন্টারনেটে।
CISF-র বিবৃতি অনুযায়ী, ওই ব্যক্তি গোএয়ারের বিমানের জন্য সিকিউরিটির লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। সকাল ১১.৩০ টা নাগাদ সে জানায় তাঁর বুকে ব্যাথা করছে। তারপর তিনি সেখানেই অচৈতন্য হয়ে পড়ে যান। সাব-ইন্সপেক্টর পার্থ বোস তাঁর কাছে ছুটে আসেন। এসে দেখেন বক্তিটি জ্ঞান হারিয়েছেন।ঠিক করে শ্বাসও নিতে পারছিলেন না।" সিআইএসএফের কাজ বিমানবন্দরের নিরাপত্তা দেওয়া।
Hemendra Singh, CISF: Sub Inspector Partha Bose rushed to the passenger&found that he was unconscious&his breathing was unstable. Bose gave cardiopulmonary resuscitation (CPR) to the passenger with the help of Inspector Shampa Karmakar. Thereafter, passenger regained his senses. https://t.co/yln7zmbjJq
— ANI (@ANI) February 16, 2020
ইন্সপেক্টর, পার্থ বসু শম্পা কর্মকারের সঙ্গে কার্ডিওপলমোনারি রিসিসিটিশন বা সিপিআর-র মাধ্যমে ব্যক্তির প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করেন। এই পদ্ধতিতে কৃত্তিমভাবে ভেন্টিলেশন করানো হয়। কেউ হৃদ রোগে আক্রান্ত হলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। ঠিক এরকমই একটি ঘটনা ঘটেছিল ২০১৮ সালে। ৫৫ বছর বয়সি ব্যক্তি মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাসে একইভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তাঁকে বঁচাতে সিআইএসএফ অ্যাসিস্ট্যান্ট মোহিত কুমার শর্মা ব্যক্তির প্রাণ বাঁচান।