লোকসভা নির্বাচনের গণনাপর্ব যত এগোচ্ছে ততই বিজেপি-র ৪০০ পারের স্বপ্ন অদূরে চলে যাচ্ছে। অর্থাৎ ধীরে ধীরে এনডিএ-র সঙ্গে ব্যাবধান কমাচ্ছে ইন্ডিয়া জোট। এই মুহূর্তে ২৯৪টি আসনে এগিয়ে এনডি, ইন্ডিয়া জোট লিড নিয়েছে ২২৮টি সিটে এবং অনান্যরা ২১টি আসনে এগিয়ে আছে। অর্থাৎ বিজেপি শিবির যে ইন্ডিয়া জোটকে নিয়ে চিন্তিত ছিল না, সেই বিরোধী শিবিরদের জোট কিন্তু ফলপ্রকাশের দিন এক্স ফ্যাক্টর হতে দেখা যাচ্ছে। ফলে আদৌ কী বিজেপি ৪০০ পার করতে পারবে কিনা সেই প্রশ্নই এখন উঠতে শুরু করেছে।

অন্যদিকে এই ইন্ডিয়া জোটে মুখ্য দল কংগ্রেসের প্রার্থী রাহুল গান্ধী রায়বারেলি এবং ওয়েনাড়ে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে এই নির্বাচনে যে আমেঠি লোকসভা থেকে রাহুল দাঁড়ালেন না সেই আসনে পিছিয়ে পড়েছে বিজেপি। অর্থাৎ স্মৃতি ইরানিকে পেছনে ফেলে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী কিশোরীলাল শর্মা। আর বেলা গড়াতে এই বিষয়টি স্পষ্ট হতেই দিদি প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢ়রার দিল্লির খান মার্কেটের বাড়িতে চলে গেলেন রাহুল।

আর এই মার্জিন কমানোর ব্যাপারে বড় ভূমিকা নিয়েছে বাংলার রাজনীতি। এখানে কার্যত ঘাসফুল ঝড়ে উড়তে চলেছে পদ্মফুলে ঘাঁটি। এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ২৯টি আসনে এগিয়ে এবং বিজেপি ১২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। বিশেষ করে গত লোকসভা নির্বাচনে যে আসনগুলি বিজেপি দখল করে নিয়েছিল সেগুলি আবারও পুনরুদ্ধার করতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। ব্যারাকপুর, বালুরঘাট, কোচবিহারের মতো আসনগুলিতে বড়সড় লিড নিয়েছে তৃণমূল। ফলে ইন্ডিয়া জোট এই নির্বাচনে বড়সড় অঘটনের ইঙ্গিত এখন থেকেই দিচ্ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)