
যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পর কেটে গিয়েছে ৪ দিন। এখনও পর্যন্ত নতুন করে পাক সেনা ড্রোন হামলা বা সীমান্ত এলাকায় নতুন করে হামলা চালায়নি। যার ফলে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে দুই দেশের পরিস্থিতি। এখন স্বাভাবিক নিয়মেই খুলছে দোকানপাট, সরকারি দফতর। যদিও পাকিস্তানের মতো বিপুল অঙ্কের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি ভারতের (India)। ভারতের সীমান্তবর্তী যেসব এলাকায় পাকিস্তান হামলা চালিয়েছে, তারমধ্যে একমাত্র জম্মু-কাশ্মীরেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনান্য রাজ্যগুলির তুলনায় বেশি। এখানে সীমান্ত এলাকায় গোলাবর্ষণের কারণে হতাহতও হয়েছেন কয়েকজন।
ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় ভারতীয় সেনা
বুধবার থেকে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করা শুরু করল ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানরা। ক্ষয়ক্ষতি দেখে ক্ষতিগ্রস্থদের নাম তালিকাভুক্ত করে মেরামতির কাজ বা ক্ষতিপূরণের কাজ খুব শীঘ্রই শুরু করার কথা তাঁদের। জানা যাচ্ছে, আজ পুঞ্চ এলাকা ঘুরে দেখলেন সেনার বিশেষ দল। এছাড়া হতাহতদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয় ত্রাণসামগ্রী। ঘটনার পর থেকে আতঙ্কিত রয়েছেন অনেকেই। তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন জওয়ানরা।
অপারেশন সিঁদুর
প্রসঙ্গত, গত ৭ মে অপারেশন সিদুঁর লঞ্চ করার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের যুদ্ধ পরিস্থিতি শুরু হয়। গতসপ্তাহ পর্যন্ত পাকিস্তান একের পর এক ড্রোন ও মিসাইল দিয়ে হামলা চালানোর চেষ্টা করছিল। পাল্টা ভারতও পাকিস্তানের ওপর প্রত্যাঘাত করে।