দুনিয়ার সবচেয়ে দামী সেক্স টেপের এই কথাগুলো জানেন

২০০৭ সালে এক রাত...মায়াবী রাত...সেই রাতের এক সেক্স টেপের মোহজালে এখনও আচ্ছন্ন নীল ছবি প্রেমীরা। গত ১২ বছর ধরে এই সেক্স টেপকে হারানোর যাবতীয় চেষ্টা করেও কেউ সফল হতে পারছেন না।

বিনোদন Partha Chandra|
দুনিয়ার সবচেয়ে দামী সেক্স টেপের এই কথাগুলো জানেন

কলকাতা: ২০০৭ সালে এক রাত...মায়াবী রাত...সেই রাতের এক সেক্স টেপের মোহজালে এখনও আচ্ছন্ন নীল ছবি প্রেমীরা। গত ১২ বছর ধরে এই সেক্স টেপ-কে হারানোর যাবতীয় চেষ্টা করেও কেউ সফল হতে পারছেন না। সেক্স টেপের দুই পারফরমার- কিম কার্দাশিয়ান (Kim Kardashian), রে জে (Ray J)। এই সেক্স টেপের সৌজন্যেই রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছিলেন কিম। সেই জনপ্রিয়তার ওপর ভর করেই কিম পরবর্তী কালে সোশ্যাল মিডিয়া কুইনের শিরোপা পান। রিয়েলিটি শো থেকে বড় বিজ্ঞাপন পেয়ে কিম আচ্ছা আচ্ছা হলিউড সেলেবের চেয়েও ঢের বেশি রোজগার করেন।

কিম- রে জে-র সেই সেক্স টেপটা ভেঙে দিয়েছিল দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি বিক্রিত সেক্স টেপের রেকর্ড। যা গোপনে তোলা হয়েছিল ১৯৯৫ সালে, পারফরমরা ছিলেন বে ওয়াচ খ্যাত পামেলা আন্ডারসন ও টমি লিয়ের মধ্যে। কিম-জে-র সেক্স টেপ এতটাই বিখ্যাত হয়েছিল যে সেই ভিডিওটির প্রকাশ করা ভিভিড এন্টারটেনমেন্ট মাত্র তিন মাসের মধ্যেই তাদের পুরো বছরের রোজগার করে ফেলেছিল। তারপর সময় যত গিয়েছে সেই সেক্স টেপ তত জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তত ডলার রোজগার হয়েছে। এই ভিডিওটি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি।

অভিযোগ ছিল রাতারাতি সুপারস্টার বানানোর নেশায় কিমে মা জেনেশুনেই প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড রে জে’র সঙ্গে কার্দাশিয়ানের সেক্স-টেপ ভিডিও ফাঁস করে দিয়েছিলেন। পরে এই বিতর্কিত ভিডিওটি প্রকাশ করার জন্যে ভিভিড এন্টারটেইনমেন্ট নামের একটি সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন কিম। যদিও পরে সেটি কিম প্রত্যাহার করে নেন। পরে জানা যায়, ভিডিওটি ফাঁস করা ছিল একটি বড় পরিকল্পনারই অংশ। ২০০৩ সালে এই ভিডিও বা সেক্স টেপটি প্রকাশের আগে কিম-এর পরিবারের লোক এবং তাদের সংস্থা একটি চুক্তিতে সই করেছিলেন। কিম এবং প্যারিস হিল্টনের একজন কমন ফ্রেন্ড তাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন, একটা সেক্স টেপ প্রকাশ করে দিলে, এই পথে সাফল্য পাওয়া অনেক সহজ হবে। ভিভিড এন্টারটেনমেন্ট এর এক মুখপাত্র জানান, মূলত কোনও সেক্স ভিডিওই দু’পক্ষের সই এবং অনুমতি ছাড়া বাজারে প্রকাশ করা যায় না।

বিনোদন Partha Chandra|
দুনিয়ার সবচেয়ে দামী সেক্স টেপের এই কথাগুলো জানেন

কলকাতা: ২০০৭ সালে এক রাত...মায়াবী রাত...সেই রাতের এক সেক্স টেপের মোহজালে এখনও আচ্ছন্ন নীল ছবি প্রেমীরা। গত ১২ বছর ধরে এই সেক্স টেপ-কে হারানোর যাবতীয় চেষ্টা করেও কেউ সফল হতে পারছেন না। সেক্স টেপের দুই পারফরমার- কিম কার্দাশিয়ান (Kim Kardashian), রে জে (Ray J)। এই সেক্স টেপের সৌজন্যেই রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছিলেন কিম। সেই জনপ্রিয়তার ওপর ভর করেই কিম পরবর্তী কালে সোশ্যাল মিডিয়া কুইনের শিরোপা পান। রিয়েলিটি শো থেকে বড় বিজ্ঞাপন পেয়ে কিম আচ্ছা আচ্ছা হলিউড সেলেবের চেয়েও ঢের বেশি রোজগার করেন।

কিম- রে জে-র সেই সেক্স টেপটা ভেঙে দিয়েছিল দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি বিক্রিত সেক্স টেপের রেকর্ড। যা গোপনে তোলা হয়েছিল ১৯৯৫ সালে, পারফরমরা ছিলেন বে ওয়াচ খ্যাত পামেলা আন্ডারসন ও টমি লিয়ের মধ্যে। কিম-জে-র সেক্স টেপ এতটাই বিখ্যাত হয়েছিল যে সেই ভিডিওটির প্রকাশ করা ভিভিড এন্টারটেনমেন্ট মাত্র তিন মাসের মধ্যেই তাদের পুরো বছরের রোজগার করে ফেলেছিল। তারপর সময় যত গিয়েছে সেই সেক্স টেপ তত জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তত ডলার রোজগার হয়েছে। এই ভিডিওটি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি।

অভিযোগ ছিল রাতারাতি সুপারস্টার বানানোর নেশায় কিমে মা জেনেশুনেই প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড রে জে’র সঙ্গে কার্দাশিয়ানের সেক্স-টেপ ভিডিও ফাঁস করে দিয়েছিলেন। পরে এই বিতর্কিত ভিডিওটি প্রকাশ করার জন্যে ভিভিড এন্টারটেইনমেন্ট নামের একটি সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন কিম। যদিও পরে সেটি কিম প্রত্যাহার করে নেন। পরে জানা যায়, ভিডিওটি ফাঁস করা ছিল একটি বড় পরিকল্পনারই অংশ। ২০০৩ সালে এই ভিডিও বা সেক্স টেপটি প্রকাশের আগে কিম-এর পরিবারের লোক এবং তাদের সংস্থা একটি চুক্তিতে সই করেছিলেন। কিম এবং প্যারিস হিল্টনের একজন কমন ফ্রেন্ড তাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন, একটা সেক্স টেপ প্রকাশ করে দিলে, এই পথে সাফল্য পাওয়া অনেক সহজ হবে। ভিভিড এন্টারটেনমেন্ট এর এক মুখপাত্র জানান, মূলত কোনও সেক্স ভিডিওই দু’পক্ষের সই এবং অনুমতি ছাড়া বাজারে প্রকাশ করা যায় না।

Comments
শহর পেট্রল ডিজেল
View all
Currency Price Change
শহর পেট্রল ডিজেল
View all
Currency Price Change
West BengalNarendra ModiMamata BanerjeeAsia Cup 2023BJPVirat KohliCOVID19 VaccineSalman Khan