
মার্কিন মুলুকে গদি বদল হতেই রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে একেবারে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে ইউক্রেন (Ukriane)। এটা সবার জানা আমেরিকার সাহায্য ছাড়া রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে হার নিশ্চিত ইউক্রেনের। জো বাইডেন জমানায় সব রকম সাহায্য পাওয়া ইউক্রেন এখন ট্রাম্প জমানায় পুরোপুরি ব্য়াকফুটে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কাছে টেনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি-কে স্বৈরাচারী শাসক বলে আক্রমণ করেছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প+পুতিন বনাম জেলেনস্কি
বাইডেন জমানায় পাওয়া আর্থিক সাহায্য এবার জেলেনস্কি-কে ফেরত দিতে হবে বলেও জেদ ধরেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। একটা জিনিস পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, ইউক্রেনকে এবার শুধু রাশিয়া নয় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কার্যত যুদ্ধই লড়তে হচ্ছে। এমন কঠিন সময়ে ইউক্রেনকে বাঁচাতে পারে ন্যাটোর সদ্যসপদ।
ন্যাটোয় ঢুকতে পদত্যাগেও রাজি জেলেনস্কি
❗️I am ready to leave the post of President if it would bring peace. Or exchange the post for NATO, - Zelensky. pic.twitter.com/2lwkCl6jPI
— 🪖MilitaryNewsUA🇺🇦 (@front_ukrainian) February 23, 2025
চাই ন্যাটোর সদস্যপদ
ন্য়াটোর সদস্য হলে রাশিয়া আর কিছুই করতে পারবে না ইউক্রেনের। আর তাই ন্য়াটোর সদস্য পদ পেতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ইস্তফা দিতেও প্রস্তুত আছেন বলে জেলেনস্কি জানিয়েছেন। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছিলেন, জেলেনস্কি ইচ্ছাকৃতভাবে দেশে ভোট করাচ্ছেন না, জোর করে দেশের সিংহাসনে আছেন। তাই বাইডেন ঘনিষ্ঠ জেলেনস্কি নিজে পদত্যাগের কথা বলে ট্রাম্পের মন গলানোর চেষ্টা করলেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ইউক্রেনে কবে ভোট!
দেশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে জেলেনস্কির সাফ কথা, যত দিন ইউক্রেনে সামরিক আইন থাকবে তত ভোট করা সম্ভব নয়। যুদ্ধ শেষ হলেই ইউক্রেনে ভোট হবে বলে জানিয়েছেন জেলেনস্কি।