US Plane Crash (Photo Credit: X/Screengrab)

দিল্লি, ৩০ জানুয়ারি: ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) ক্ষমতায় বসার পরই আমেরিকায় ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা (US Plane Crash)। পোটোম্যাক নদীতে ভেঙে পড়ে আমেরিকার ওই যাত্রীবাহি বিমানটি। ৬৪ জন যাত্রী নিয়ে উড়ে চলা বিমানটির গতিপথে যখন সেনা চপার চলে আলে, সেই সময় সংঘর্ষ হয়। বিমানের সঙ্গে হেলিকপ্টারের ধাক্কা লাগায় সেটি বেসামাল হয়ে পড়ে। এরপর বিমানে আগুন ধরে যায় এবং সেটি পোটোম্যাক নদীতে আছড়ে পড়ে। চপারের সঙ্গে সংঘর্ষের পর যাত্রীবাহি বিমানটি থেকে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে শুরু করে এবং সেটি মাঝ নদীতে পড়ে যায়। বিমান ভাঙতেই সেখানে উদ্ধারকারী দল পৌঁছে যায়। দুর্ঘটনার পর ভেঙে পড়া বিমান থেকে ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে আরও ১৮ জনের দেহ উদ্ধার হয়। বাকিদের খোঁজ চলছে। বিমানের চালক এবং কর্মীদেরও মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান।

আরও পড়ুন: Plane Crash in Washington: বিমানের উচ্চতায় চলে আসে সেনার কপ্টার, মাঝ আকাশে সংঘর্ষ, দুর্ঘটনার ভয়াবহ ভিডিয়ো দেখুন

আমেরিকার সেনা বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, রিগান ওয়াশিংটন (Washington) জাতীয় বিমানবন্দরের খুব কাছে ছিল সেনার ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারটি। হঠাৎ করেই সেটি ওই বিমানের সামনে এসে পড়ে এবং ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে যায়।

একের পর এক ভিডিয়ো সামনে আসতে শুরু করে বিমান দুর্ঘটনার পর...

 

দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকারী দল সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করলেও, ঘন অন্ধকার এবং হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডার জেরে সবকিছু ব্যাহত হতে শুরু করে। দমকল বাহিনী থেকে সেনা বাহিনী, প্রত্যেকেই পোটোম্যাক নদীতে উদ্ধার কাজ শুরু করে। কিন্তু প্রচণ্ড ঠাণ্ডার জেরে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হতে শুরু করে প্রথম থেকেই।

বিমান দুর্ঘটনার পর তার কারণ জানতে চান মার্কিন প্রেডেন্সিট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কী কারণে হঠাৎ করে এই ধরণের দুর্ঘটনা ঘটল, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে বলেও জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট।