আইআইএম জোকায় আদৌ ধর্ষণ (IIM Rape Case) হয়েছে নাকি শুধুই শারীরিক নির্যাতন হয়েছে, এই নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কারণ নির্যাতিতা তরুণীর বাবার বয়ান অনুযায়ী, তাঁদের মেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়নি। এই ঘটনার তদন্তের জন্য ৯ সদস্যের বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT) গঠন করা হয়েছে। দলের নেতৃত্বের রয়েছেন ডিসি (সাউথ-ওয়েস্ট ডিভিশন) রাহুল দে। এদিকে সূত্রের খবর, তরুণী অভিযোগ দায়ের করার পর থেকেই পুলিশের সঙ্গে কোনওরকম সহযোগিতা করছেন না। এমনকী মেডিকেল টেস্টের জন্যও তিনি হাসপাতালে যাননি। ফলে সবমিলিয়ে ঘটনাটি নিয়ে ক্রমশই রহস্যের জট পাকাচ্ছে।
ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে মন্তব্য কুণাল ঘোষের
এই প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের বক্তব্য, “ঘটনাটি নিয়ে তো কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। কী হয়েছে, আদৌ কী কিছু হয়েছে নাকি হয়নি, কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। আর যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে সেটা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনস্ত কোনও সংস্থা নয়। আইআইএম কেন্দ্রের অধীনে রয়েছে। সেখানের আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল নিশ্চয়ই। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সে আবার কর্ণাটকের বাসিন্দা। ফলে ঘটনাটি নিয়ে যথেষ্ট ধোঁয়াশা রয়েছে। মেয়েটির অভিযোগের বিরোধীতা করছে তাঁরই বাবা। এই নিয়ে রাজ্যের আইন ব্যবস্থার প্রশ্ন উঠছে না”।
দেখুন কুণাল ঘোষের মন্তব্য
Kolkata, West Bengal: TMC leader Kunal Ghosh on the formation of 9-member Special Investigation Team (SIT) to probe the alleged rape case from IIM Kolkata campus says, "What exactly happened, whether anything happened at all, is still not confirmed. That organization wasn’t under… pic.twitter.com/VRBXY2fpPh
— IANS (@ians_india) July 13, 2025
আইআইএমে ধর্ষণের ঘটনা
প্রসঙ্গত, তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে শনিবার সকালে হরিদেবপুর থানার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। যদিও এই ঘটনা নিয়ে অভিযোগকারিনী আপাতত নীরব রয়েছেন। তাঁকে নাকি পুলিশের তরফ থেকে যোগাযোগ করা হলেও সে কোনও উত্তর দিচ্ছেন না। ফলে ঘটনাটি নিয়ে ক্রমেই বাড়ছে রহস্য