Chandika Hathurusinghe (Photo Credit: @AkshayTadvi28/ X)

বিসিবি সভাপতি হিসেবে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে ফারুক আহমেদ (Faruque Ahmed) বলেছেন, চন্ডিকা হাথুরুসিংহের (Chandika Hathurusinghe) আর বাংলাদেশের প্রধান কোচ থাকা উচিত নয়। বিসিবির দায়িত্ব নেওয়ার আগে চলতি সপ্তাহের শুরুতেও একই মত জানিয়েছিলেন তিনি। ফারুক বলেন, 'চন্ডিকা হাথুরুসিংহের চুক্তির বিষয়ে আমি এখনও জানতে পারিনি। আমাকে অফিসিয়ালি কিছু জিনিস দেখতে হবে কিন্তু আমি আমার আগের অবস্থান থেকে সরে আসিনি। আগামী দুই-তিন দিন আমাকে আমার সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলতে হবে এবং দেখতে হবে তার চেয়ে ভালো কাউকে পাওয়া যায় কিনা। আমাদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করতে হবে এবং দেখতে হবে কারা আমাদের সাথে যোগ দিতে চায়।' ২০১৬ সালে হাথুরুসিংহের অনুরোধে বিসিবির তৎকালীন সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রস্তাবে প্রধান নির্বাচকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন ফারুক। প্রধান কোচ হিসেবে হাথুরুসিংহের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ পর্যন্ত, যখন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও শেষ হওয়ার কথা। BCB President on Tamim Iqbal: 'তামিম আরও দুই-তিন বছর খেলুক' চান বিসিবির নতুন সভাপতি ফারুক আহমেদ

ইউটিউব শো 'নট আউট নোমান'-এ তিনি বলেন, 'মাঠ ও মাঠের বাইরে সে যা করেছে তার বিশ্বাসযোগ্যতা ও ব্যাকগ্রাউন্ড, তার (বাংলাদেশের কোচ হিসেবে) থাকার কোনো কারণ নেই। আপনি কিছু অর্থ হারাবেন [যদি আপনি তাকে বরখাস্ত করেন], তবে তার উপস্থিতিতে আরও বড় ক্ষতি হবে। আমি লক্ষ্য করেছি যে পরিবেশে সে কাজ করতে চায় সেখানে কাজ করা অসম্ভব।' ২০২৩ সালে যখন হাথুরুসিংহেকে দ্বিতীয় মেয়াদে ফিরিয়ে আনা হয়, তখন ফারুক তার ফিরে আসা নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। বিসিবি হাথুরুসিংহের ওপর আস্থা দেখালেও স্টিভ রোডস ও রাসেল ডমিঙ্গোর উত্থান ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ।