দুর্গা পুজোর (Durga Puja) আসল সময় বসন্তকাল (Spring)। সেই পুজোকে বলা হয় বাসন্তী পুজো (Basanti Puja)। ত্রেতা যুগে ভগবান রামচন্দ্র (Lord Ramchandra) সীতাদেবীকে (Sita) উদ্ধারের জন্য অকালে দেবীর (Maa Durga) আরাধনা করেছিলেন। যার কারণে সেই আরাধনা অকালবোধন (Akal Bodhan) নামে পরিচিত। আর এই পরিসরটাই বাঙালির ক্যালেন্ডারে (Bengali calandar) বছরের সেরা উৎসব (Main Festival)- দুর্গাপুজো। শ্রীরামচন্দ্র অসময়ে দেবীকে পুজো করেছিলেন বলে শরতের (Autumn) এই পুজোকে বলা হয় অকালবোধন। এবছরের পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে। আজ দশমী (Dashami)। মায়ের ঘরে ফিরে যাওয়ার পালা। জানেন কি এই দিনটির তাৎপর্য (Significance)? যদি জানা না থাকে, তাহলে দশমীর সকালে এক ক্লিকেই জেনে নিন দুর্গাপুজোর দশমীর দিনের তাৎপর্য-
শ্রী সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারীর (Shree Samireswar Brahmachari) কথায়, এদিন সংক্ষিপ্ত পূজার পর দর্পণ (Mirror) বিসর্জন হয়। কোন কোন জায়গায় দেবীর অপরাজিতা পূজাও (Aparajita Puja) হয়। এই দিনেই রাবণ বধের জন্য দশেরা (Dussera) উৎসবও পালিত হয়। এই দিনটিতে অসুর নিধনের পর অসুরের রক্ত (Blood) দিয়ে দেবতারা বিজয় উৎসব (Bijoy Utsav) পালন করে ছিলেন । সেই লোকাচার বাংলার ঘরে ঘরে সিঁদুর খেলা (Sindoor Khela) হিসেবে পরিণত হয়েছে। আরও পড়ুন- Durga Puja 2019: দুর্গাপুজোর নবমীর তাৎপর্য জানা আছে? না জানলে, নবমীর সকালেই জেনে নিন এক ক্লিকে
আজ আপনাদের জন্য ছিল দুর্গাপুজোর দশমীর দিনের তাৎপর্য। আজ পুজো শেষ। মনখারাপের সঙ্গে দেবীর বিদায়ের মুহূর্ত উপস্থিত। ফের দিন গোনা শুরু। 'লেটেস্টলি বাংলার' (LatestLY Bangla) তরফ থেকে রইল বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা (Wish)।