আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অক্সিজেন রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের মধ্যে যদি ওসানগেটের ওই সাবমেরিন থেকে ৫ জনকে উদ্ধার না করা যায়, তাহলে আটলান্টিকেই তাঁদের সলীল সমাধি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আটলান্টিকের যে অংশে টাইটানিক অদৃশ্য হয়ে যায়, সেখানে ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকার। সেই সঙ্গে অসম্ভব জলের চাপ বর্তমান। আটলান্টিকের ওই অংশে বাইরে থেকে কোনও আলো প্রবেশ করে না। ফলে ওসানগেটের সাবমেরিনের মধ্যে থাকা ৫ জন পর্যটক উদ্ধার হতে না পেরে প্রচণ্ড শীতে, অক্সিজেনের অভাবে দমবন্ধ হয়ে মারা যেতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যে নির্দিষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন এবং ৫ পর্যটককে নিয়ে ওসানগেটের ওই সাবমেরিন আটলান্টিকের নীচে নামে, বৃহস্পতিবারের মধ্যে সেখানকার সব কিছু শেষ হয়ে যেতে পার বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে ওসানগেটের ওই সাবমেরিন থেকে জীবিত অবস্থায় ৫ পর্যটককে উদ্ধারের সম্ভাবনা ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে আসছে বলে খবর।