Russian Attacks In Ukraine (Photo Credit: X/Screengrab)

Russia-Ukraine War: চার বছরের দীর্ঘ অবিরত যুদ্ধ অবশেষে থামতে চলেছে। সব ঠিক থাকলে দিন দশেকের মধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধবিরতি (Ceasfire) কার্যকর হচ্ছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ১০ দিনের মধ্যে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে। যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির ব্লু প্রিন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছে। ইউক্রেনের দাবি, এবার দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুধুই সময়ের অপেক্ষা। জেলেনস্কি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী 'বর্তমান সীমারেখাতেই যুদ্ধ থামানোর' পরিকল্পনা নিয়ে কিয়েভ ও তার মিত্র পক্ষরা কাজ করছে।

পুতিনকে কীভাবে চাপ দিচ্ছেন জেলেনস্কি

শোনা যাচ্ছে, পুতিনকে যুদ্ধবিরতিতে যেতে বাধ্য করতে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের থেকে টোমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সহ বেশ কিছু অত্যাধুনিক ঘাতক অস্ত্র চেয়েছেন জেলেনস্কি। এই অস্ত্র চালানোর জন্য দীর্ঘ প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না। এই 'টোমাহকস ক্ষেপনাস্ত্র' আমেরিকা থেকে ইউক্রেনে পৌঁছে গেলে পুতিন যুদ্ধবিরতিতে যেতে বাধ্য হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এই ক্ষেপনাস্ত্র ইউক্রেন ব্যবহার করতে শুরু করল রাশিয়ার পক্ষে নিজেদের আত্মসমপর্ণ করা কঠিন হবে। যদিও জেলেনস্কির যুদ্ধবিরতির দাবি নিয়ে রাশিয়ার বক্তব্য এখনও মেলেনি।

দেখুন খবরটি

যুদ্ধ থামানো নিয়ে ট্রাম্পের কোনও কথাই শুনছেন না পুতিন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোনও কথাই শুনতে রাজি হচ্ছিল না রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ট্রাম্প কখনও গরমে, কখনও আবার নরমে বারবার রাশিয়াকে থামাতে বললেও কোনও লাভ হচ্ছে না। তবে আচমকা বদলাতে শুরু করছে পরিস্থিতি। রাশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে শেষ পর্যন্ত পুতিন যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলে অবাক হওয়ার থাকবে না।