Beer Made From Toilet Water: টয়লেটের জল দিয়ে তৈরি হচ্ছে বিয়ার! কিনতে হুড়োহুড়ি ক্রেতাদের

টয়লেটের জল (Toilet) ব্যবহার করে তৈরি করা হচ্ছে বিয়ার (Beer)। সেই বিয়ার বিক্রিও হচ্ছে দেদার। নিউব্রিউ (NEWBrew) কোনও সাধারণ বিয়ার নয়। সিঙ্গাপুরবাসী (Singapore) এখন পুনর্ব্যবহৃত নর্দমার জল দিয়ে তৈরি বিয়ারেই মজেছেন। গত এপ্রিল মাস থেকে সুপারমার্কেট এবং রিটেল আউটলেটগুলিতে বিক্রি শুরু হয়েছিল এই বিয়ারের। এক ক্রেতা বলেছেন, "আমি বুঝতেই পারিনি যে এটি টয়লেটের জল দিয়ে তৈরি। ফ্রিজে থাকায় আমার আপত্তির জায়গা নেই। মানে, এটার স্বাদ ঠিক বিয়ারের মতোই এবং আর আমি বিয়ার পছন্দ করি।" অনেকেই জানিয়েছেন যে এই বিয়াটি সতেজ, হালকা স্বাদের অ্যালকোহল। যা সিঙ্গাপুরের গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর জন্য উপযুক্ত।

প্রতীকী ছবি(Photo Credit: Twitter)

সিঙ্গাপুর, ৩০ জুন: টয়লেটের জল (Toilet) ব্যবহার করে তৈরি করা হচ্ছে বিয়ার (Beer)। সেই বিয়ার বিক্রিও হচ্ছে দেদার। নিউব্রিউ (NEWBrew) কোনও সাধারণ বিয়ার নয়। সিঙ্গাপুরবাসী (Singapore) এখন পুনর্ব্যবহৃত নর্দমার জল দিয়ে তৈরি বিয়ারেই মজেছেন। গত এপ্রিল মাস থেকে সুপারমার্কেট এবং রিটেল আউটলেটগুলিতে বিক্রি শুরু হয়েছিল এই বিয়ারের। এক ক্রেতা বলেছেন, "আমি বুঝতেই পারিনি যে এটি টয়লেটের জল দিয়ে তৈরি। ফ্রিজে থাকায় আমার আপত্তির জায়গা নেই। মানে, এটার স্বাদ ঠিক বিয়ারের মতোই এবং আর আমি বিয়ার পছন্দ করি।" অনেকেই জানিয়েছেন যে এই বিয়াটি সতেজ, হালকা স্বাদের অ্যালকোহল। যা সিঙ্গাপুরের গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর জন্য উপযুক্ত।

যদিও সবাই এই কথায় বিশ্বাসী নয়। সিঙ্গাপুরের ছাত্র ২২ বছরের লো ইউ চেন বলেন, "আশপাশে অনেক ধরনের বিয়ার আছে। আমি যদি বিয়ার চাই, তাহলে আমি সাধারণ জল দিয়ে তৈরিই কিছু বেছে নিতাম।" আরও পড়ুন: Imran Khan Sold Watches From Toshakhana: সরকারি তোশাখানা থেকে ঘড়ি বেচে দিলেন ইমরান খান!

আসলে সিঙ্গাপুরে নিওয়াটার নামে পানীয় জল পাওয়া যায়। এটি নর্দমার জলকে পুনর্ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। আর এই জল ব্যবহার করেই তৈরি হয়েছে বিয়ারটি। র জাতীয় জল সংস্থা পিইউবি (PUB) বলেছে যে নতুন বিয়ারটি জলের ব্যবহার এবং জল পুনর্ব্যবহার করার গুরুত্ব সম্পর্কে সিঙ্গাপুরবাসীদের শিক্ষিত করার প্রচেষ্টার অংশ।

বিশ্বে মিষ্টি জলের সরবরাহ ক্রমেই কমছে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড অনুমান করে যে ২.৭ বিলিয়ন মানুষ বছরে অন্তত এক মাস জলের অভাব অনুভব করে। ইজরায়েল এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলিতে মিষ্টি জলের সংস্থান কম রয়েছে। তারা ইতিমধ্যে জল শোধন করার প্রযুক্তিটি জাতীয় নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে। লস অ্যাঞ্জেলেস এবং লন্ডনের মতো শহরগুলি এটি অনুসরণ করার পরিকল্পনা করছে।