উপ নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের দিন কালীগঞ্জে তৃণমূলের বোমাবাজিতে মৃত্যু হয়েছিল তামান্না খাতুন নামে এক কিশোরীর। এই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে একমাস। ঘটনায় ২৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হলেও এথনও পর্যন্ত এই মামলায় ১০ জনকেই গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। আর এই কারণে বাকিদের গ্রেফতারির দাবি নিয়ে বৃহস্পতিবার রাস্তায় নেমেছে কংগ্রেস (Congress )। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে ডেপুটেশন জমা দিতে ভবানী ভবনের সামনে জমায়েত করেন অসংখ্য যুব কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।

গ্রেফতার কংগ্রেস কর্মী

যদিও মিছিল ঠেকাতে ভবানী ভবনের সামনে মোতায়েন ছিল অসংখ্য পুলিশ। ফলে দুপক্ষের মধ্যে তীব্র বচসা হয়। কংগ্রেস নেতৃত্ব ব্যারিকেড ভেঙে আগে যাওয়ার চেষ্টা করে। আর তাঁদের ঠেকায় পুলিশ বাহিনী। যার ফলে দুই পক্ষের মধ্যে পরিস্থিতি হাতাহাতির পর্যায়ে চলে যায়। গ্রেফতার করা হয় যুব কংগ্রেসের অসংখ্য কর্মী সমর্থকদের।

দেখুন কংগ্রেস নেতার বক্তব্য

 

রাজ্য পুলিশের সমালোচনায়কংগ্রেস

যুব কংগ্রেস নেতা সৌরভ প্রসাদ বলেন, “এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারি করতে ব্যর্থ রাজ্য পুলিশ। রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি খুব ভয়ঙ্কর। কলেজে প্রতিদিন ধর্ষণ, শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা ঘটছে আর পুলিশ তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা বলে কিছুই নেই”।