কলকাতা, ১১ জানুয়ারি: আজ কয়লা পাচার কাণ্ডে রাজ্যের ১২ টি জায়গায় তল্লাশি অভিযানে নেমেছে ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা গুলির সঙ্গে অভিযুক্ত লালার খোঁজে ইডি। হাওয়ালার মাধ্যমে যে বিপুল অঙ্কের টাকা এদিক ওদিক পাচার করা হত, সেই কোটি কোটি টাকার উৎস সন্ধানে তৎপর। এদিন সংবাদ সংস্থা এএনআই তল্লাশি অভিযানের কথা টুইট করে জানায়।
সংবাদ প্রতিদিনের খবর অনুযায়ী, এদিন সকালে সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স থেকে প্রায় ১৫টি গাড়িতে রাজ্যের একাধিক জায়গায় অভিযানে নামেন ইডির আধিকারিকরা। লালা ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ব্যবসায়ী গণেশ বাগাড়িয়ার বাঙুর, লেকটাউনের তিনটি বাড়িতে তল্লাশি চালান গোয়েন্দারা। অন্য দিকে গাড়িয়া, শ্রীরামপুর, রানিগঞ্জ, আসানসোলের ইসিএল কর্মী এবং বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বাড়িতেও কেন্দ্রীয় আধিকারিকরা হানা দিয়েছেন। আরও পড়ুন, মল করোনায় দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা, ১৬ তারিখে শুরু টিকাকরণ প্রক্রিয়া
আরও খবর, গোয়েন্দারা মনে করছেন, ইসিএল, সিআইএসএফ ও রেলকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে পাচারচক্র চালাত লালা। কয়লা পাচারের টাকা দুবাইয়ে পৌঁছে দেওয়া হয় বিভিন্ন ব্যবসায়ীর মাধ্যমে। এই পাচার কাণ্ডে জড়িত রয়েছেন বাংলার রাজনৈতিক মহলের বড় বড় মুখও।
সিবিআইয়ের তরফে তিন বার নোটিস জারি করার পরেও সিবিআইয়ের কাছে নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেয়নি বা কোনওরকম যোগাযোগ করেননি অনুপ মাঝি । তারপরই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। এদিকে, গরু ও কয়লা পাচারকারীদের মধ্যে যে যোগাযোগ রয়েছে সেই প্রমাণ পেয়েছেন তদন্তকারীরা।