কলকাতা: শনিবার সকালে বঙ্গ সফরে (West Bengal) এসেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (BJP National President JP Nadda)। বিকেলে কলকাতায় (Kolkata) একটি অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে (WB Panchayat Poll) হিংসার শিকার (victims) হওয়া বিজেপি প্রার্থী (BJP candidates) ও তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন তিনি।
বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে তিনি বলেন, "আমরা গণতান্ত্রিকভাবে (democratically) লড়াই (fight) করব কিন্তু, আমরা চূড়ান্ত পরিণতির (conclusive end) দিকে নিয়ে যাব। দেখব কীভাবে বাংলায় গণতন্ত্র (democracy) রক্ষা (save) হয়।" আরও পড়ুন: Jadavpur University Student Death Case: যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় ধৃত সৌরভ চৌধুরীর ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত, আলিপুর আদালতের ভিডিয়ো
দেখুন ভিডিয়ো:
#WATCH | Kolkata, West Bengal: BJP National President JP Nadda while interacting with election candidates & families of Panchayat Poll victims; says, "...We will fight democratically but we will lead to the conclusive end & see how democracy is saved in Bengal..." pic.twitter.com/QTNkpKPRpZ
— ANI (@ANI) August 12, 2023
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে তিনি বলেন, "স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রচুর অবদান রয়েছে বাংলার। কিন্তু, আজকে বাংলা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তৃণমূল যেভাবে রাজ্যকে চালাচ্ছে তাতে গণতন্ত্র বাংলায় ধ্বংস হয়ে গেছে। এটা খুবই দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে যে এই রাজ্য বদলে গেছে।"
#WATCH | Kolkata, West Bengal: BJP National President JP Nadda says, "...Bengal has contributed a lot in the freedom struggle...But today Bengal is facing trouble...Democracy in Bengal is being crushed...The way TMC is leading Bengal, it is sad to say that it has been converted… pic.twitter.com/5Y7RkClPaf
— ANI (@ANI) August 12, 2023
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণার পর থেকে হিংসা শুরু হয় পশ্চিমবঙ্গে। গত ৮ জুলাই শুধু ভোটের দিনই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় মোট ১৫ জনের মৃত্যু হয়। আর ভোট গণনার পর সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৬০-এর দোরগোড়ায়। এখনও বিভিন্ন জায়গায় বিরোধীদের উপর অত্যাচার চালানোর অভিযোগ উঠছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। শনিবার পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েতী রাজ ওয়ার্কশপে বক্তব্য রাখতে গিয়ে যার জন্য তৃণমূল কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।