Martinez. (Photo Credits: Twitter/BR Sports)

অপ্রতিরোধ্য ফর্মে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার নেপথ্য নায়ক গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (Emiliano Martínez)। কাতারে বিশ্বকাপে চ্য়াম্পিয়ন হওয়ার পর থেকে দেশের জার্সিতে আর গোল হজম করেননি এমি মার্টিনেজ। বিশ্বকাপ জেতার পর পর আর্জেন্টিনা মোট ৭টি ম্যাচ খেলে ফেলেছে। তার মধ্যে শেষ তিনটি ম্যাচ মেসি-মার্টিনেজরা খেলেছেন ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে। এই সাতটি ম্যাচে মোট ৬২২ মিনিটে খেলে একটা গোলও হজম করেননি আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলকিপার। বিশ্বকাপের পর আর্জেন্টিনার সঙ্গে অপরাজিত মার্টিনেজও। আর্জেন্টিনার জার্সিতে সবচেয়ে বেশী মিনিট গোল না হজম করার নজির এখন মার্টিনেজের দখলেই।

এদিন, বুয়েনস আইরসে প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে জিতে লাতিন আমেরিকা জোনে বিশ্বকাপের যোগ্যতাপর্বে শীর্ষে উঠল আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার জয় পেতে খুব বেশী কষ্ট হল না। ম্য়াচের ৩ মিনিটে নিকোলাস ওতামেন্দির করা গোলে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে টানা তিনটি ম্যাচে জিতল আর্জেন্টিনা। ভেনেজুয়ালের কাছে ব্রাজিল ১-১ গোলে আটকে যাওয়ায় মেসিরা অনায়াসে শীর্ষে থাকলেন। আগামী বুধবার বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের চতুর্থ ম্যাচের পেরুর বিরুদ্ধে নামছে আর্জেন্টিনা। মেসিদের সেটি অ্য়াওয়ে ম্যাচ।

দেখুন এক্স

আর্জেন্টিনার শেষ ১৩টি ম্যাচ

১) প্যারুগুয়ের বিরুদ্ধে: ১-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২৬ বাছাইপর্বে)

২) বলিভিয়ার বিরুদ্ধে: ৩-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২৬ বাছাইপর্বে)

৩) ইকুয়েডরের বিরুদ্ধে: ১-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২৬ বাছাইপর্বে)

৪) ইন্দোনেশিয়ার বিরুদ্ধে: ২-০ জয়ী (প্রীতি ম্যাচ)

৫) অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে: ২-০ জয়ী (প্রীতি ম্যাচ)

৬) কুরকাওয়ের বিরুদ্ধে: ৭-০ জয়ী (প্রীতি ম্যাচ)

৭) পানামার বিরুদ্ধে: ২-০ জয়ী(প্রীতি ম্যাচ)

৮) ফ্রান্সের বিরুদ্ধে: ৩-৩ (টাইব্রেকারে জয়ী) (বিশ্বকাপ ২০২২ ফাইনাল)

৯) ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে: ৩-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২২ সেমিফাইনাল)

১০) নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে: ২-২ (টাইব্রেকারে জয়ী) (বিশ্বকাপ ২০২২ কোয়ার্টার ফাইনাল)

১১) অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে: ২-১ জয়ী(বিশ্বকাপ ২০২২ প্রি কোয়ার্টার ফাইনাল)

১২) পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে: ২-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২২ গ্রুপ পর্ব)

১৩) মেক্সিকোর বিরুদ্ধে:২-০ জয়ী (বিশ্বকাপ ২০২২ গ্রুপ পর্ব)