নিজের দাদার দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিল কেরলের ১৫ বছরের এক কিশোরী। অন্তঃসত্ত্বা মেয়েটির শরীর একেবারে কারাপ হওয়ায় তার বাবা কেরল হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। নাবালিকার বাবার আবেদন ছিল, তার মেয়েকে যেন গর্ভপাতের অনুমতি দেওয়া হয়। মেডিক্যাল বোর্ডের রিপোর্টের ভিত্তিতে ৩২ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা নাবালিকার মানসিক অবস্থা ও সামাজিক দিক বিচার করে কেরল হাইকোর্ট গর্ভপাতের অনুমতি দিল।

কেরল হাইকোর্টের সিঞ্চল বেঞ্চের বিচারপতি জিয়াদ রহমান বলেন, " নাবালিকা তার দাদার দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হয়। তাদের সন্তান এলে নানা রকম সামাজিক জটিলতা তৈরি হবে। মেয়েটি নিজেও মানসিক সমস্যার মধ্যে আছে। তাই সব দিক বিচার করে গর্ভপাতের অনুমতি দেওয়া অনিবার্য হয়ে গিয়েছে।"আরও পড়ুন-ফের রহস্যজনক মৃত্যু অভিনেতার, আন্ধেরির ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার আদিত্য সিং রাজপুতের দেহ

দেখুন টুইট

 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)